• প্রথম স্তর – আরবি ভাষা শেখার হাতেখড়ি (الجزء الأول)
আরবি ভাষা কোর্সের ৬টি স্তর থাকবে, প্রথম স্তর কুরআন শিক্ষার জন্য, দ্বিতীয় স্তর প্রাথমিক আরবি ভাষা শিক্ষার জন্য, তৃতীয় স্তর মাধ্যমিক আরবি ভাষা শিখার জন্য, ৪র্থ স্তর উচ্চ মাধ্যমিক আরবি ভাষা শিখার জন্য, ৫ম স্তর আরবি ব্যাকারণ বা নাহু-সরফ শিখার জন্য, আর ৬ষ্ঠ স্তর এডভান্স আরবি ভাষা শিখার জন্য, প্রথম স্তর এখন শুরু হবে ইনশাআল্লাহ প্রথম স্তর – আরবি ভাষা শেখার হাতেখড়ি (الجزء الأول): শিক্ষার্থীরা আরবি হরফের সঠিক উচ্চারণ, মৌলিক হরকত, গুন্নাহ, কলকলা, মাদ্দ ও ওয়াকফের নিয়ম শিখবে। এটি কুরআন শুদ্ধ উচ্চারণে তিলাওয়াতের আত্মবিশ্বাস তৈরি করবে এবং সুন্দর আরবি হাতের লেখা আয়ত্ত করতে সাহায্য করবে। এই স্তর শেষে শিক্ষার্থীরা আরবি হরফের শুদ্ধ উচ্চারণে পারদর্শী হবে এবং তাজবীদের মৌলিক নিয়মে কুরআন পড়ার আত্মবিশ্বাস অর্জন করবে।

আরবি হাতের লেখা শিক্ষা
আরবি হস্তলিপির শৈলী আরবি হস্তলিপির বিভিন্ন সুন্দর শৈলী বা 'খত' রয়েছে, যেমন: খত্তে নাসখ (خط النسخ), খত্তে রুকাআ (خط الرقعة), খত্তে সুলস (خط الثلث), খত্তে দিওয়ানি (خط الديواني), খত্তে ফার্সি (خط فارسي) ইত্যাদি। প্রতিটি খতের নিজস্ব নিয়ম ও সৌন্দর্য বিদ্যমান। কিভাবে শিখবেন এই অনুশীলন বইটি আপনাকে ধাপে ধাপে আরবি হাতের লেখা শিখতে সাহায্য করবে: 1. হরফ পরিচিতি: প্রতিটি আরবি হরফের রূপ ও লেখার নিয়ম মনোযোগ দিয়ে দেখুন। 2. অনুশীলন: প্রতিটি হরফ আলাদাভাবে এবং শব্দে যুক্ত অবস্থায় লেখার অনুশীলন করুন। বইটিতে সঠিক আকার ও লেখার দিকনির্দেশনা দেওয়া আছে। 3. শব্দ ও বাক্য: ধীরে ধীরে ছোট শব্দ ও বাক্য লেখার অনুশীলন শুরু করুন। আমাদের মূল বইয়ের শব্দ ও বাক্যগুলো এখানে সহায়ক হবে। 4. নিয়মিত চর্চা: প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় অনুশীলন করে হাতের লেখা সুন্দর করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। 5. ধৈর্য ধরুন: তাড়াহুড়ো না করে ধীরে ধীরে ও মনোযোগের সাথে অনুশীলন করুন। নিয়মিত চর্চার মাধ্যমে আপনার হাতের লেখায় অবশ্যই উন্নতি আসবে।

দ্বিতীয় স্তর – আরবি ভাষা শিক্ষার প্রাথমিক ধাপ (الجزء الثاني)
এই অংশে শিক্ষার্থীরা আরবি ব্যাকরণের মৌলিক বিষয়াবলী যেমন—ইশারা, পুংলিঙ্গ-স্ত্রীলিঙ্গ, নির্দিষ্ট-অনির্দিষ্ট শব্দ, সর্বনাম, ইযাফা, ক্রিয়াবিশেষণ, অব্যয়, সম্বোধন এবং সংখ্যা শিখবে। এটি শব্দভাণ্ডার বৃদ্ধি করবে এবং আরবি-বাংলায় বাক্য নির্মাণ ও কথোপকথনের প্রাথমিক দক্ষতা তৈরি করবে। এই স্তর শেষে শিক্ষার্থীরা আরবি ভাষার মূল কাঠামো এবং ব্যবহারিক দক্ষতায় পারদর্শী হয়ে প্রাথমিক পর্যায়ের আরবিতে কথা বলতে পারবে।

তৃতীয় স্তর – আরবি ভাষা শেখার মাধ্যমিক ধাপ (الجزء الثالث)
এই স্তরে ক্রিয়ার বিভিন্ন প্রকার, ক্রিয়ার রূপান্তর এবং জটিল ক্রিয়ার গঠন শেখানো হবে। নফি, ইস্তেসনা, তা'লিল, জজম, নাসব ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাকরণিক উপাদান এবং বাক্য বিশ্লেষণের কৌশল আয়ত্ত করা যাবে। এই স্তর শেষে শিক্ষার্থীরা আরবি ক্রিয়ার গঠন ও পরিবর্তন বুঝে বাক্যে প্রয়োগ করতে এবং হাদীস ও আয়াত বোঝার ক্ষেত্রে ব্যাকরণ প্রয়োগে পারদর্শী হতে সক্ষম হবে এবং মাধ্যমিক পর্যায়ের আরবিতে কথা বলতে পারবে।

চতুর্থ স্তর – আরবি ভাষা শিক্ষার উচ্চ মাধ্যমিক ধাপ (الجزء الرابع)
এই অংশে ভাষার সৌন্দর্য ও সাহিত্যিক রীতি শেখানো হবে। শিক্ষার্থীরা গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ব্যবহার শিখবে। কুরআনের ২০০+ আয়াত এবং ১০০+ এর বেশি হাদীসের অর্থ ও বিশ্লেষণ, প্রচলিত বাক্যরীতি (التعبيرات), প্রবাদ-প্রবচন, এবং প্রশংসা ও নিন্দার বাক্যগঠনশৈলী আয়ত্ত করবে। এর মাধ্যমে তারা আরবিতে নিজস্ব ভাব প্রকাশে প্রাঞ্জলতা অর্জন করবে এবং সাহিত্যিক রচনারীতি বুঝতে সক্ষম হবে।

পঞ্চম স্তর – পূর্ণাঙ্গ ব্যাকরণ বিশ্লেষণ (নাহু ও সরফ) (الجزء الخامس)
এটি আরবি ব্যাকরণের মূল ভিত্তি। এখানে নাহু (বাক্য বিশ্লেষণ ও গঠন) এবং সরফ (শব্দরূপ ও ধাতু বিশ্লেষণ) এর বিস্তারিত আলোচনা ও অনুশীলন অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই অংশ ভালোভাবে অনুশীলন করলে শিক্ষার্থীরা ইনশাআল্লাহ নাহু ও সরফের দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে পারবে এবং যেকোনো আরবি বাক্য নির্ভুলভাবে বিশ্লেষণ ও গঠন করা, কুরআন, হাদীস ও আরবি সাহিত্য বুঝতে পারা, এবং শুদ্ধ ও প্রাঞ্জল আরবি লিখতে পারার সক্ষমতা অর্জন করবে।

ষষ্ঠ স্তর – ব্যবহারিক ভাষাদক্ষতা (الجزء السادس)
এটি বইয়ের সবচেয়ে বাস্তবমুখী অংশ। এখানে ভাষার চারটি মৌলিক দক্ষতা — কথোপকথন (محادثة), লিখন (كتابة), পঠন (قراءة) এবং শ্রবণ (استماع) — এর উপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। এই অংশে অ্যাডভান্স আরবিতে কথা বলার জন্য প্রয়োজনীয় সকল শব্দ, বিষয়ভিত্তিক কথোপকথন, প্রশ্ন করা, উত্তর দেওয়া, দৈনন্দিন জীবনে কথা বলা, বক্তৃতা দেওয়া, উপস্থাপনা করা, জুমার খুতবা দেওয়া ইত্যাদি শেখানো হয়েছে। লেখালেখির বিষয়ে দরখাস্ত, প্রবন্ধ, চিঠি, সিভি, সংবাদ লেখার বিস্তারিত নিয়ম ও উদাহরণ দেওয়া হয়েছে। পঠন ও শ্রবণ দক্ষতার জন্য কুরআন, হাদীস, আধুনিক আরবি প্রবন্ধ, খবর ও গল্প এবং দৈনন্দিন ব্যবহৃত আরবি পত্রিকা ও সংবাদপত্রের চর্চা অন্তর্ভুক্ত।

মাধ্যমিক আরবি ভাষা কোর্সের ১৩নং ক্লাস
About Lesson

📖 নির্দেশনা:
প্রথম পাঠের হোমওয়ার্কের আগ পর্যন্ত সকল আরবি বাক্যের সাথে বাংলা অর্থ এবং বাংলা বাক্যের সাথে তার আরবি অনুবাদ এখানে দেওয়া হলো।
তুমি আগে নিজে পুরো পাঠটি মনোযোগ দিয়ে পড়বে, তারপর মিলিয়ে দেখবে —
তোমার বাংলা অর্থ করা এবং আরবি অনুবাদ করা শুদ্ধ হয়েছে কিনা।
⚠ সতর্কতা:
ভুলেও আগে এই অংশটি পড়বে না — আগে নিজে চেষ্টা করো, পরে মিলিয়ে দেখো।

 

الدرس الثامن والعشرون (আটশটিশে অধ্যায়)

২৮তম পাঠ (الدرس الثامن والعشرون)

এই পাঠটি শেষে (في نهاية هذا الدرس)

শিক্ষার্থীরা: (الطلاب)

  1. الأجوف من باب الإفعال (ইফ’আল বাব থেকে আজওয়াফ) সঠিকভাবে (بشكل صحيح)

    চেনা, সঠিকভাবে صرف (সারফ) করা এবং বাক্যে প্রয়োগ করতে পারবে।

  2. أنْ (আন) এর ব্যবহার বুঝতে পারবে, এবং أنْ (আন) + فعل (ক্রিয়া) কিভাবে مصدر (মাসদার)

    হিসেবে কাজ করে তা ব্যাখ্যা ও ব্যবহার করতে পারবে।

  3. বিভিন্ন বাক্য গঠন, অনুবাদ ও প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে (من خلال تكوين جمل مختلفة، والترجمة، والأسئلة والأجوبة)

    বাস্তব জীবনের প্রয়োগে (في تطبيق الحياة الواقعية) এ পাঠে শেখা শব্দ ও গঠনগুলো প্রয়োগ করতে পারবে।

  4. পাঠের শেষে থাকা সংলাপ ও বাক্য বিশ্লেষণের মাধ্যমে (من خلال الحوار وتحليل الجمل الموجودة في نهاية الدرس) আরবি

    ভাষায় আত্মপ্রকাশের সক্ষমতা বাড়াতে পারবে। (سيزيدون من قدرتهم على التعبير باللغة العربية)


জিরা (كمون)

كمون (জিরা)

আদা (زنجبيل)

زنجبيل (আদা)

পেঁয়াজ (بصل)

بصل (পেঁয়াজ)

মরিচ (فلفل)

فلفل (মরিচ)

হলুদ (كركم)

كركم (হলুদ)

রসুন (ثوم)

ثوم (রসুন)

অধৈর্য (صبر نافد)

صبر نافد (অধৈর্য)

আতঙ্ক, অস্থিরতা (هلع)

هلع (আতঙ্ক, অস্থিরতা)

সার্টিফিকেট (شهادة)

شهادة (সার্টিফিকেট)


শিরিক করা (الإشراك)

الإشراك (শিরিক করা)

অবস্থান করা (المكث)

المكث (অবস্থান করা)

পরিবর্তন করা (تغيير)

تغيير (পরিবর্তন করা)

তাওফিক দেওয়া (التوفيق)

التوفيق (তাওফিক দেওয়া)

অবস্থান করা (اللبث)

اللبث (অবস্থান করা)

থামা (التوقف)

التوقف (থামা)

বন্দি করা (الأسر)

الأسر (বন্দি করা)

উড্ডয়ন করা (الإقلاع)

الإقلاع (উড্ডয়ন করা)

থামানো (التوقيف)

التوقيف (থামানো)

দূর হওয়া (الزول)

الزول (দূর হওয়া)

লাভ করা (الحصول)

الحصول (লাভ করা)

লাভ করা (النيل)

النيل (লাভ করা)


এ পাঠের আলোচনার বিষয়: الأجوف من باب الإفعال (ইফ’আল বাব থেকে আজওয়াফ)

الإِجَابَةُ (উত্তর দেওয়া)

أَجَابَ (সে উত্তর দিয়েছে)

أَجَابَا (তারা দুজন উত্তর দিয়েছে)

أَجَابُوْا (তারা সবাই উত্তর দিয়েছে)

يُجِيْبُ (সে উত্তর দেয়/দেবে)

يُجِيْبَانِ (তারা দুজন উত্তর দেয়/দেবে)

يُجِيْبُوْنَ (তারা সবাই উত্তর দেয়/দেবে)

أَجَابَتْ (সে (স্ত্রী) উত্তর দিয়েছে)

أَجَابَتَا (তারা দুজন (স্ত্রী) উত্তর দিয়েছে)

أَجَبْنَ (তারা সবাই (স্ত্রী) উত্তর দিয়েছে)

تُجِيْبُ (তুমি উত্তর দাও/দেবে)

تُجِيْبَانِ (তোমরা দুজন উত্তর দাও/দেবে)

تُجِيْبُوْنَ (তোমরা সবাই উত্তর দাও/দেবে)

أَجَبْتِ (তুমি (স্ত্রী) উত্তর দিয়েছ)

أَجَبْتُمَا (তোমরা দুজন (স্ত্রী) উত্তর দিয়েছ)

أَجَبْتُنَّ (তোমরা সবাই (স্ত্রী) উত্তর দিয়েছ)

تُجِيْبِيْنَ (তুমি (স্ত্রী) উত্তর দাও/দেবে)

تُجِيْبَانِ (তোমরা দুজন (স্ত্রী) উত্তর দাও/দেবে)

تُجِبْنَ (তোমরা সবাই (স্ত্রী) উত্তর দাও/দেবে)

أَجَبْتُ (আমি উত্তর দিয়েছি)

أَجَبْنَا (আমরা উত্তর দিয়েছি)

أَجَبْنَا (আমরা উত্তর দিয়েছি)

أُجِيْبُ (আমি উত্তর দেই/দেবে)

نُجِيْبُ (আমরা উত্তর দেই/দেবে)

নُجِيْبُ (আমরা উত্তর দেই/দেবে)

أَجِبْ (তুমি উত্তর দাও)

لا تُجِبْ (তুমি উত্তর দিও না)

أَجِيْبِيْ (তুমি (স্ত্রী) উত্তর দাও)

لا تُجِيْبِي (তুমি (স্ত্রী) উত্তর দিও না)

أَجِيْبَا (তোমরা দুজন উত্তর দাও)

لا تُجِيْبَا (তোমরা দুজন উত্তর দিও না)

أَجِيْبَا (তোমরা দুজন (স্ত্রী) উত্তর দাও)

لا تُجِيْبَا (তোমরা দুজন (স্ত্রী) উত্তর দিও না)

أَجِيْبُوْا (তোমরা সবাই উত্তর দাও)

لا تُجِيْبُوْا (তোমরা সবাই উত্তর দিও না)

أَجِبْنَ (তোমরা সবাই (স্ত্রী) উত্তর দাও)

لا تُجِبْنَ (তোমরা সবাই (স্ত্রী) উত্তর দিও না)


একই নিয়মে নীচের مصدر (মাসদার) গুলো থেকে فعل (ক্রিয়া) তৈরি করো আর তোমাকে

এ باب (বাব) ভালোভাবে মুখস্থ করতে হবে আর ভালোভাবে বুঝে রাখো যে, এর مصدر (মাসদার) কেমন হয় আর এর ماض (মাযি) ومضارع (মুদারে’) কেমন হয়, এ নিয়ম অনুযায়ী কোনো مصدر (মাসদার)

বা فعل (ফে’ল) দেখো তাহলে বুঝে নিবে যে, এটা এ باب (বাব)

থেকেই তৈরী হবে।

প্রতিষ্ঠিত করা, অবস্থান করা (الإقامة)

الإقامة (প্রতিষ্ঠিত করা, অবস্থান করা)

সাহায্য করা (الإعانة)

الإعانة (সাহায্য করা)

ইচ্ছা করা (الإرادة)

الإرادة (ইচ্ছা করা)

ওড়ানো (الإطارة)

الإطارة (ওড়ানো)

অপমান করা (الإهانة)

الإهانة (অপমান করা)

আনুগত্য করা (الإطاعة)

الإطاعة (আনুগত্য করা)

ঝুকানো (الإمالة)

الإمالة (ঝুকানো)

দূর করা (الإزالة)

الإزالة (দূর করা)

নষ্ট করা (الإضاعة)

الإضاعة (নষ্ট করা)


সংশোধিত বাক্যগুলো:

سَأَلَ المعلمُ تلميذَهُ في الفصلِ فَقَامَ التلميذُ وأجابَ (শিক্ষক ক্লাসে তাঁর ছাত্রকে প্রশ্ন করলেন, তখন ছাত্রটি উঠে দাঁড়ালো এবং উত্তর দিল)। أَجَابَ التلميذُ على سُؤالِ المعلمِ (ছাত্রটি শিক্ষকের প্রশ্নের উত্তর দিল)। قالتْ عائشةُ لفاطمةَ: أنا أَسْأَلُكِ يا فاطمةُ وأنتِ تُجِيبِينَ (আয়েশা ফাতেমাকে বলল: হে ফাতেমা! আমি তোমাকে প্রশ্ন করব আর তুমি উত্তর দেবে)। فَسَأَلَتْ عائشةُ فاطمةَ وأَجَابَتْها (আয়েশা ফাতেমাকে প্রশ্ন করল এবং সে তার উত্তর দিল)। أنا أطِيعُ اللهَ ورسولَهُ، لأني مُسلمٌ (আমি আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য করি, কারণ আমি একজন মুসলিম)। المسلمُ يُطِيعُ اللهَ ورسولَهُ ولا يُطِيعُ الشيطانَ (মুসলিম আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য করে, শয়তানের নয়)। قالَ إبراهيمُ لأبِيهِ: أَطِعِ الرحمنَ، ولا تُطِعِ الشيطانَ (ইব্রাহিম তার পিতাকে বলল: রহমানের আনুগত্য করো, শয়তানের নয়)। قُلتُ لخالدٍ: أَطِعْ أباكَ وأمكَ يا خالدُ وقُلتُ لأختِ خالدٍ: أَطِيعِي أباك وأمك يا فرحانةُ (আমি খালিদকে বললাম: হে খালিদ! তুমি তোমার বাবা-মার আনুগত্য করো এবং খালিদের বোনকে বললাম: হে ফারহানা! তুমি তোমার বাবা-মার আনুগত্য করো)। قالَ عمُّ ماجدٍ: أَقَمْتُ في هذهِ المدينةِ سنةً ثم ذهبتُ إلى القريةِ (মাজেদের চাচা বলল: আমি এই শহরে এক বছর অবস্থান করলাম, তারপর গ্রামে চলে গেলাম)। أيها المسلمُ: أَقِمِ الصَّلاةَ (হে মুসলিম! সালাত কায়েম করো)। أَقَامَ هذا العالمُ الصالحُ في قريتهِ مدرسةً صغيرةً (এই সৎ আলেম তাঁর গ্রামে একটি ছোট মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেছেন)। أَكْرِمْ العالِمَ لِعِلْمِهِ ولا تُهِنهُ أَبَدًا (আলেমকে তাঁর জ্ঞানের জন্য সম্মান করো, আর কখনো তাকে অপমান করো না)। لا أعرفُ لماذا أَهَانَنِي خالدٌ وأنا صَدِيقُهُ القديمُ (আমি জানি না কেন খালিদ আমাকে অপমান করল, অথচ আমি তার পুরানো বন্ধু)।


আরবিতে أَنْ (আন) ব্যবহার সম্পর্কিত আলোচনা

আরবি ভাষায় কোনো فعل (ক্রিয়া) সাধারণত مفعول (মাফ’উল) এবং فاعل (ফায়েল) হিসেবে কাজ করতে পারে না, তবে যখন أَنْ (আন) হরফটি فعل (ক্রিয়া) এর আগে ব্যবহৃত হয়, তখন তা فعل (ক্রিয়া) কে مفعول (মাফ’উল) ও فاعل (ফায়েল) হিসেবে বানিয়ে ফেলে। সহজভাবে বললে, এটি “যে” বা “যেন” অর্থ দেয় এবং বাক্যে

কাজের উদ্দেশ্য বা প্রয়োজনীয়তা বোঝাতে সাহায্য করে। আর এ أَنْ (আন) মুজারে’কে জবর দেয়।

أَنْ (আন) ব্যবহার করে সহজ বাক্য ও ব্যাখ্যা

أُرِيدُ أَنْ أَفْعَلَ (আমি করতে চাই)।

ব্যাখ্যা: এখানে أَنْ (আন) হরফটি أَفْعَلَ (আফ’আলা) (করি) ক্রিয়ার আগে বসেছে, যা বুঝাচ্ছে আমি চাই যে কিছু করি। এখানে أَنْ (আন) + أَفْعَلَ (আফ’আলা) একসঙ্গে مصدر (মাসদার)

(Verbal Noun) হিসেবে مفعول به (মাফ’উল বিহি) হয়েছে।

يُرِيدُ أَنْ يَتَعَلَّمَ اللُّغَةَ العَرَبِيَّةَ (সে আরবি ভাষা শিখতে চায়)।

ব্যাখ্যা: এখানে أَنْ (আন) হরফটি يَتَعَلَّمَ (ইয়াতায়াল্লামা) (সে

শেখে) ক্রিয়ার

উদ্দেশ্য নির্দিষ্ট করছে। أَنْ (আন) + يَتَعَلَّمَ (ইয়াতায়াল্লামা) একসঙ্গে مصدر (মাসদার)

হয়ে مفعول به (মাফ’উল বিহি) হয়েছে।

يُمْكِنُنِي أَنْ أَقْرَأَ (আমার পক্ষে পড়া সম্ভব)।

ব্যাখ্যা: এখানে أَنْ (আন) হরফটি أَقْرَأَ (আকরাআ) (পড়া) ক্রিয়ার আগে বসে এটিকে مصدر (মাসদার)

বানিয়েছে, যা বাক্যে فاعل (ফায়েল) (Subject) হিসেবে কাজ করছে।

أَذِنْتُ لَكَ أَنْ تَخْرُجَ (আমি তোমাকে বের হওয়ার অনুমতি দিয়েছি)।

ব্যাখ্যা: এখানে أَنْ (আন) হরফটি تَخْرُجَ (তাখরুজ) (তুমি

বের হওয়া) ক্রিয়ার

আগে বসে এটিকে مصدر (মাসদার) বানিয়েছে। এখানে এটি مجرور (মাজরুর) হয়েছে।

أُرِيدُ أَنْ أَذْهَبَ إِلَى المَدْرَسَةِ (আমি স্কুলে যেতে চাই)।

ব্যাখ্যা: এখানে أَنْ (আন) হরফটি أَذْهَبَ (আযহাবা) (আমি

যাই) ক্রিয়ার

উদ্দেশ্য বোঝাচ্ছে, অর্থাৎ

আমি চাই যেন

আমি যাই। এখানে أَنْ (আন) + أَذْهَبَ (আযহাবা) একসঙ্গে مصدر (মাসদার)

হয়ে مفعول به (মাফ’উল বিহি) হয়েছে।

وجَبَ على أَنْ (যা

অবশ্যই করা উচিত):

উদাহরণ:

  1. وَجَبَ عَلَيَّ أَنْ أَجْتَهِدَ (আমার জন্য পরিশ্রম করা আবশ্যক)।

  2. وَجَبَ عَلَيْنَا أَنْ نَصْدُقَ (আমাদের জন্য সত্য বলা আবশ্যক)।

  3. وَجَبَ عَلَيْكَ أَنْ تَحْتَرِمَ الكِبَارَ (তোমার জন্য বড়দের সম্মান করা আবশ্যক)।

  4. وَجَبَ عَلَيْكُمْ أَنْ تَكْتُبُوا الوَاجِبَاتِ (তোমাদের জন্য কাজগুলো লেখা আবশ্যক)।

    يجب على أَنْ (যা করা

    উচিত):

    উদাহরণ:

  5. يَجِبُ عَلَيَّ أَنْ أَذْهَبَ (আমার জন্য যাওয়া উচিত)।

  6. يَجِبُ عَلَيْكَ أَنْ تَدْرُسَ (তোমার জন্য পড়া উচিত)।

  7. يَجِبُ عَلَيْكُمْ أَنْ تَكْتُبُوا (তোমাদের জন্য লেখা উচিত)।

    أَرَادَ أَنْ يَكْتُبَ (সে লিখতে চাইল)— يُرِيدُ أَنْ يَلْعَبَ (সে খেলতে চায়)— يُرِيدُ أَنْ يَنَامَ (সে ঘুমাতে চায়)— أَرَادَ أَنْ يُرْسِلَ (সে পাঠাতে চাইল)— يُرِيدُ أَنْ يُنْفِقَ (সে খরচ করতে চায়)— أَرَادَ أَنْ يُجِيبَ (সে উত্তর দিতে চাইল)— يُرِيدُ أَنْ يَسْأَلَ (সে প্রশ্ন করতে চায়)— مَا أَرَادَ أَنْ يُطْعِمَ (সে খাওয়াতে চাইল না)— لَا يُرِيدُ أَنْ يَسْمَعَ (সে শুনতে চায় না)— مَا أَرَادَ أَنْ يَبِيعَ (সে বিক্রি করতে চাইল না)— لَا يُرِيدُ أَنْ يُهِينَ (সে অপমান করতে চায় না)— أَرَادَ أَنْ يَفْتَحَ (সে খুলতে চাইল)— أَرَادَ وَلَدُ بِلَالٍ أَنْ يَذْهَبَ إِلَى الْمَدْرَسَةِ، فَخَلَعَ لِبَاسَ الْمَنْزِلِ وَلَبِسَ لِبَاسَ الْمَدْرَسَةِ ثُمَّ خَرَجَ مِنَ الْبَيْتِ (বিল্লালের ছেলে স্কুলে যেতে চাইল, তাই সে ঘরের পোশাক খুলে স্কুলের পোশাক পরল এবং ঘর থেকে বের হলো)— أَنَا تَاجِرٌ أَمِينٌ (আমি একজন বিশ্বস্ত ব্যবসায়ী)— أَنَا أُرِيدُ أَنْ أُنْفِقَ مَالِي فِي سَبِيلِ اللّٰه (আমি আল্লাহর পথে আমার সম্পদ খরচ করতে চাই)— أَرَادَ اللّٰه أَنْ يُخْرِجَ النَّاسَ مِنَ الظَّلَامِ إِلَى النُّورِ فَأَرْسَلَ رَسُولَهُ وَأَنْزَلَ عَلَيْهِ الْكِتَابَ (আল্লাহ মানুষকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে বের করতে চাইলেন, তাই তিনি তাঁর রাসূলকে পাঠালেন এবং তাঁর উপর কিতাব নাযিল করলেন)— أُرِيدُ أَنْ أُجِيبَ عَلَى سُؤَالِكَ يَا شَاهِدُ (হে শাহেদ! আমি তোমার প্রশ্নের উত্তর দিতে চাই)— أَرَادَتْ عَائِشَةُ أَنْ تَكْتُبَ إِلَى صَدِيقَتِهَا خِطَابًا فَأَخَذَتِ الْقِرْطَاسَ وَالْقَلَمَ (আয়েশা তার বান্ধবীকে চিঠি লিখতে চাইল, তাই সে কাগজ ও কলম নিল)— يَا لَيْلَى! هَلْ تُرِيدِينَ أَنْ تَلْعَبِي الْآنَ مَعَ زَيْنَبَ فِي حَدِيقَةِ الْمَنْزِلِ؟ لَا لَا أُرِيدُ أَنْ أَلْعَبَ الْآنَ (হে লাইলা! তুমি কি এখন জয়নবের সাথে বাড়ির বাগানে খেলতে চাও? না, আমি এখন খেলতে চাই না)— أُرِيدُ أَنْ أَدْرُسَ اللُّغَةَ الْعَرَبِيَّةَ لِأَفْهَمَ الْقُرْآنَ (আমি আরবি ভাষা শিখতে চাই যেন আমি কুরআন বুঝতে পারি)— يُرِيدُ هَذَا الصَّيَّادُ أَنْ يَذْهَبَ إِلَى الْغَابَةِ الْبَعِيدَةِ لِيَصِيدَ أَسَدًا (এই শিকারী দূরের জঙ্গলে যেতে চায় একটি সিংহ শিকার করার জন্য)— هَلْ تُرِيدِينَ أَنْ تُنْفِقِي مَالَكِ فِي سَبِيلِ اللّٰه لِتَدْخُلِي الْجَنَّةَ؟ (তুমি কি আল্লাহর পথে তোমার সম্পদ খরচ করতে চাও যেন জান্নাতে প্রবেশ করতে পারো?) يَا أَخَا مَاجِدٍ! أَنْتَ تُرِيدُ أَنْ تُطْعِمَ هَذَا الْفَقِيرَ الْجَائِعَ لِتَدْخُلَ الْجَنَّةَ (হে মাজেদের ভাই! তুমি এই ক্ষুধার্ত গরিবকে খাওয়াতে চাও যেন জান্নাতে প্রবেশ করতে পারো)— قَالَ الْعَالِمُ فِي وَعْظِهِ: أَيُّهَا الْمُسْلِمُ احْمِلْ سِلَاحَكَ وَاخْرُجْ إِلَى الْجِهَادِ فِي سَبِيلِ اللّٰه (আলেম তার নসিহতে বললেন: হে মুসলিম! তোমার অস্ত্র তুলে নাও এবং আল্লাহর পথে জিহাদের জন্য বের হও)— جَاهِدْ فِي سَبِيلِ اللّٰه لِتُطَهِّرَ الْأَرْضَ مِنَ الشِّرْكِ وَالْفَسَادِ (আল্লাহর পথে জিহাদ করো যেন শিরক ও ফাসাদ থেকে যমীনকে পবিত্র করতে পারো)— أَيُّهَا الْوَلَدُ كُنْ مُؤَدَّبًا وَلَا تُجَادِلْ أَحَدًا (হে ছেলে! তুমি ভদ্র হও এবং কারো সাথে ঝগড়া করো না)— تَعَلَّمَتْ بِنْتُ زَيْنَبَ النَّشِيطَةُ الطَّبْخَ وَالْخِيَاطَةَ مِنْ أُمِّهَا (জয়নবের পরিশ্রমী মেয়ে তার মায়ের কাছ থেকে রান্না ও সেলাই শিখেছে)— اسْتَأْذِنْ صَاحِبَ الْبَيْتِ قَبْلَ أَنْ تَدْخُلَ الْبَيْتَ (বাড়িতে প্রবেশের আগে বাড়ির মালিকের অনুমতি নাও)— لَا تَكُنْ غَافِلًا عَنْ عَمَلِكَ (তোমার কাজ থেকে উদাসীন থেকো না)— أَلَا تَعْلَمُ أَنَّ الْوَقْتَ لَا يَنْتَظِرُ أَحَدًا؟ (তুমি কি জানো না যে সময় কারো জন্য অপেক্ষা করে না?) قَالَ الْوَلَدُ لِوَالِدِهِ : أَيْقِظْنِي يَا أَبِي عِنْدَ الْفَجْرِ، فَقَالَتِ الْبِنْتُ لِأُمِّهَا: أَيْقِظِينِي يَا أُمِّي عِنْدَ الْفَجْرِ (ছেলে তার বাবাকে বলল: হে আমার বাবা! আমাকে ফজরের সময় উঠিয়ে দিন, আর মেয়ে তার মাকে বলল: হে আমার মা! আমাকে ফজরের সময় উঠিয়ে দিন)— قَالَ الْوَالِدُ: سَأُوقِظُكَ يَا وَلَدِي الْعَزِيزُ وَقَالَتِ الْأُمُّ: سَأُوقِظُكِ يَا ابْنَتِي الْعَزِيزَةُ (বাবা বললেন: হে আমার প্রিয় ছেলে! আমি তোমাকে উঠিয়ে দেব এবং মা বললেন: হে আমার প্রিয় মেয়ে! আমি তোমাকে উঠিয়ে দেব)! لَمَّا أَذَّنَ الْمُؤَذِّنُ لِصَلَاةِ الْفَجْرِ أَيْقَظَ الْوَالِدُ وَلَدَهُ وَأَيْقَظَتِ الْأُمُّ بِنْتَهَا (যখন মুআযযিন ফজরের সালাতের জন্য আযান দিল, বাবা তার ছেলেকে উঠালেন এবং মা তার মেয়েকে উঠালেন)— قَالَ الْوَالِدُ: قُمْ يَا وَلَدِي وَتَوَضَّأْ، وَقَالَتِ الْأُمُ: قُومِي يَا بِنْتِي وَتَوَضَّئِي (বাবা বললেন: হে আমার ছেলে! ওঠো এবং ওজু করো, আর মা বললেন: হে আমার মেয়ে! ওঠো এবং ওজু করো)— اسْتَيْقَظَ الْوَلَدُ وَتَوَضَّأَ وَذَهَبَ مَعَ وَالِدِهِ إِلَى مَسْجِدِ الْحَيِّ، وَاسْتَيْقَظَتِ الْبِنْتُ وَتَوَضَّأَتْ (ছেলেটি ঘুম থেকে উঠল, ওজু করল এবং তার বাবার সাথে মহল্লার মসজিদে গেল, আর মেয়েটি ঘুম থেকে উঠল এবং ওজু করল)— لَمَّا اسْتَيْقَظْتُ مِنَ النَّوْمِ طَلَبْتُ الْمَاءَ لِأَتَوَضَّأَ (যখন আমি ঘুম থেকে উঠলাম, আমি ওজু করার জন্য পানি চাইলাম)— أَخَذْتُ الْمَاءَ وَتَوَضَّأْتُ (আমি পানি নিলাম এবং ওজু করলাম)।


প্রশ্ন (سؤال)

উত্তর (إجابة)

ماذا أراد ولد بلال أن يفعل؟ (বিল্লালের ছেলে কী করতে চেয়েছিল?)

أراد أن يذهب إلى المدرسة (সে স্কুলে যেতে চেয়েছিল)

ماذا فعل قبل خروجه من البيت؟ (ঘর থেকে বের হওয়ার আগে সে কী করেছিল?)

خلع لباس المنزل ولبس لباس المدرسة (সে ঘরের পোশাক খুলে স্কুলের পোশাক পরল)

من هو التاجر الأمين؟ (বিশ্বস্ত ব্যবসায়ী কে?)

أنا التاجر الأمين (আমি বিশ্বস্ত ব্যবসায়ী)

ماذا تريد أن تفعل بمالك؟ (তোমার সম্পদ দিয়ে কী করতে চাও?)

أريد أن أنفق مالي في سبيل الله (আমি আমার সম্পদ আল্লাহর পথে খরচ করতে চাই)

لماذا أرسل الله رسوله؟ (আল্লাহ তাঁর রাসূলকে কেন পাঠালেন?)

ليخرج الناس من الظلام إلى النور (যেন তিনি মানুষকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে বের করতে পারেন)

ماذا أنزل الله على رسوله؟ (আল্লাহ তাঁর রাসূলের উপর কী নাযিল করলেন?)

أنزل عليه الكتاب (তিনি তাঁর উপর কিতাব নাযিল করলেন)

ماذا تريد أن تفعل يا شاهد؟ (হে শাহেদ! তুমি কী করতে চাও?)

أريد أن أجيب على سؤالك (আমি তোমার প্রশ্নের উত্তর দিতে চাই)

ماذا أرادت عائشة أن تفعل؟ (আয়েশা কী করতে চেয়েছিল?)

أرادت أن تكتب إلى صديقتها خطابًا (সে তার বান্ধবীর কাছে একটি চিঠি লিখতে চেয়েছিল)

بماذا بدأت عائشة الكتابة؟ (আয়েশা কী দিয়ে লেখা শুরু করল?)

أخذت القرطاس والقلم (সে কাগজ ও কলম নিল)

هل تريد ليلى أن تلعب الآن مع زينب؟ (লাইলা কি এখন জয়নবের সাথে খেলতে চায়?)

لا، لا تريد أن تلعب الآن (না, সে এখন খেলতে চায় না)

لماذا تريد أن تدرس اللغة العربية؟ (তুমি কেন আরবি ভাষা শিখতে চাও?)

أريد ذلك لأفهم القرآن (আমি সেটা চাই যেন কুরআন বুঝতে পারি)

ماذا يريد هذا الصياد أن يفعل؟ (এই শিকারী কী করতে চায়?)

يريد أن يذهب إلى الغابة البعيدة ليصيد أسدًا (সে দূরের জঙ্গলে যেতে চায় একটি সিংহ শিকার করার জন্য)

هل تريدين أن تنفقي مالك في سبيل الله؟ (তুমি কি আল্লাহর পথে তোমার সম্পদ খরচ করতে চাও?)

نعم، أريد ذلك لأدخل الجنة (হ্যাঁ, আমি সেটা চাই যেন জান্নাতে প্রবেশ করতে পারি)

ماذا يريد أخو ماجد أن يفعل؟ (মাজেদের ভাই কী করতে চায়?)

يريد أن يطعم هذا الفقير الجائع ليدخل الجنة (সে এই ক্ষুধার্ত গরিবকে খাওয়াতে চায় যেন জান্নাতে প্রবেশ করতে পারে)

ماذا يجب أن تفعل قبل دخول البيت؟ (বাড়িতে প্রবেশের আগে তোমার কী করা উচিত?)

استأذن صاحب البيت (বাড়ির মালিকের অনুমতি নেওয়া)

هل تعلم أن الوقت لا ينتظر أحدًا؟ (তুমি কি জানো যে সময় কারো জন্য অপেক্ষা করে না?)

نعم، الوقت لا ينتظر أحدًا (হ্যাঁ, সময় কারো জন্য অপেক্ষা করে না)

ماذا قالت الأم لابنتها؟ (মা তার মেয়েকে কী বলল?)

سأوقظكِ يا ابنتي العزيزة (হে আমার প্রিয় মেয়ে! আমি তোমাকে উঠিয়ে দেব)

متى أيقظ الوالد ولده؟ (বাবা কখন তার ছেলেকে উঠালেন?)

عندما أذن المؤذن لصلاة الفجر (যখন মুআযযিন ফজরের সালাতের জন্য আযান দিল)

متى أيقظت الأم بنتها؟ (মা কখন তার মেয়েকে উঠালেন?)

عندما أذن المؤذن لصلاة الفجر (যখন মুআযযিন ফজরের সালাতের জন্য আযান দিল)

ماذا فعل الولد بعد الاستيقاظ؟ (ঘুম থেকে ওঠার পর ছেলেটি কী করল?)

توضأ وذهب مع والده إلى مسجد الحي (ওজু করল এবং তার বাবার সাথে মহল্লার মসজিদে গেল)

ماذا طلبت بعد الاستيقاظ من النوم؟ (ঘুম থেকে ওঠার পর তুমি কী চাইলে?)

طلبت الماء لأتوضأ (আমি ওজু করার জন্য পানি চাইলাম)

ماذا فعلت بعد أخذ الماء؟ (পানি নেওয়ার পর তুমি কী করলে?)

توضأت (আমি ওজু করলাম)

لماذا نذهب إلى المسجد؟ (আমরা কেন মসজিদে যাই?)

نذهب إليه لأداء الصلاة (আমরা সেখানে সালাত আদায়ের জন্য যাই)

ما أهمية الوضوء قبل الصلاة؟ (সালাতের আগে ওজুর গুরুত্ব কী?)

الوضوء يطهرنا ويهيئنا للصلاة (ওজু আমাদের পবিত্র করে এবং সালাতের জন্য প্রস্তুত করে)

ماذا قال الولد لوالده عن الصلاة؟ (সালাত সম্পর্কে ছেলে তার বাবাকে কী বলল?)

قال: سأذهب معك إلى المسجد للصلاة (সে বলল: আমি আপনার সাথে মসজিদে যাব সালাতের জন্য)

ماذا فعل الوالد قبل الصلاة؟ (সালাতের আগে বাবা কী করলেন?)

وضأ ولده وذهبوا إلى المسجد (তিনি তার ছেলেকে ওজু করালেন এবং তারা মসজিদে গেলেন)

ماذا قالت الأم لابنتها قبل الصلاة؟ (সালাতের আগে মা তার মেয়েকে কী বললেন?)

قالت: قومي يا بنتي وتوضئي (তিনি বললেন: হে আমার মেয়ে! ওঠো এবং ওজু করো)

هل يجب أن نغسل أيدينا قبل الصلاة؟ (সালাতের আগে কি আমাদের হাত ধোয়া উচিত?)

نعم، يجب أن نغسل أيدينا وأرجلنا عند الوضوء (হ্যাঁ, ওজুর সময় আমাদের হাত এবং পা ধোয়া উচিত)

ماذا يجب أن يكون عليه الولد؟ (ছেলেটি কেমন হওয়া উচিত?)

يجب أن يكون مؤدبًا (তাকে ভদ্র হওয়া উচিত)

ماذا تعلمت بنت زينب النشيطة؟ (জয়নবের পরিশ্রমী মেয়েটি কী শিখেছে?)

تعلمت الطبخ والخياطة من أمها (সে তার মায়ের কাছ থেকে রান্না ও সেলাই শিখেছে)


প্রশ্নের উত্তর দাও (أجب عن الأسئلة)

لِمَاذَا أَرَادَ مَاجِدٌ أَنْ يُسَافِرَ إِلَى مَكَّةَ؟ (মাজেদ কেন মক্কায় যেতে চেয়েছিল?)

مَاذَا أَرَادَ العَالِمُ أَنْ يَقُولَ فِي وَعْظِهِ؟ (আলেম তাঁর নসিহতে কী বলতে চাইলেন?)

مَاذَا يَرِيدُ أَنْ يَفْعَلَ الصَّيَّادُ فِي الْغَابَةِ؟ (শিকারী জঙ্গলে কী করতে চায়?)

مَاذَا يَفْعَلُ الْوَلَدُ فِي الصَّبَاحِ؟ (ছেলেটি সকালে কী করে?)

مَاذَا يَرِيدُ أَنْ يَفْعَلَ مَاجِدٌ؟ (মাজেদ কী করতে চায়?)

أَيْنَ ذَهَبَ مَاجِدٌ بَعْدَ الصَّبَاحِ؟ (সকালের পর মাজেদ কোথায় গেল?)

لِمَاذَا لَا يُرِيدُ الْوَلَدُ أَنْ يَذْهَبَ إِلَى الْمَدْرَسَةِ؟ (ছেলেটি কেন স্কুলে যেতে চায় না?)

أَيُّهَا الرَّجُلُ! لِمَاذَا لَا تَفْعَلُ هَذَا الْفِعْلَ؟ (হে মানুষ! তুমি কেন এই কাজটি করছ না?)


মেষ (الغنم)

الغنم (মেষ)

বিশেষভাবে (خصوصًا)

خصوصًا (বিশেষভাবে)

উট (الجمال)

الجمال (উট)

দুধ (الحليب)

الحليب (দুধ)

মৌমাছি (النحل)

النحل (মৌমাছি)

সুস্থতা (شفاء)

شفاء (সুস্থতা)


খালিদ ও আবিদ দুধ নিয়ে কথা বলছে (خَالِدٌ وَعَابِدٌ يَتَحَدَّثَانِ عَنْ الْحَلِيبِ)

খালিদ: مرحبا يا عابد! كيف حالك؟ (আবিদ! কেমন আছো?)

আবিদ: أهلاً يا خالد! أنا بخير، وأنت؟ (খালিদ! ভালো আছি, আর তুমি?)

খালিদ: أنا بخير أيضًا. هل تحب شرب الحليب؟ (আমিও ভালো আছি। তুমি কি দুধ পান করা পছন্দ করো?)

আবিদ: نعم، الحليب مفيد للجسم (হ্যাঁ, দুধ শরীরের জন্য উপকারী)।

খালিদ: وأنا أحبه كثيرًا (আর আমি এটি খুব বেশি পছন্দ করি)।

আবিদ: من أين نحصل على الحليب؟ (আমরা কোথা থেকে দুধ পাই?)

খালিদ: نحصل عليه من البقر والغنم والجمال (আমরা গরু, মেষ এবং উট থেকে তা পাই)।

আবিদ: وهو غذاء صحي للأطفال والكبار (আর এটি শিশু ও বড়দের জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার)।

খালিদ: نعم، ويمكن أن نشربه ساخنًا أو باردًا (হ্যাঁ, আর আমরা তা গরম বা ঠাণ্ডা পান করতে পারি)।

আবিদ: أيهما تفضل، الحليب الساخن أم البارد؟ (তুমি কোনটি পছন্দ করো, গরম দুধ না ঠাণ্ডা?)

খালিদ: أحب الحليب الساخن في الشتاء والبارد في الصيف (আমি শীতকালে গরম দুধ এবং গ্রীষ্মকালে ঠাণ্ডা দুধ পছন্দ করি)।

আবিদ: الحليب نعمة من الله، ويجب أن نشكر الله عليه (দুধ আল্লাহর একটি নিয়ামত, আর আমাদের তার জন্য আল্লাহর শোকর আদায় করা উচিত)।

খালিদ: إلى اللقاء يا عابد (বিদায় হে আবিদ)।

আবিদ: مع السلامة يا خالد (খালিদ! আল্লাহর রহমতে বিদায়)।

খালিদ ও আবিদ মধু নিয়ে কথা বলছে (خَالِدٌ وَعَابِدٌ يَتَحَدَّثَانِ عَنْ الْعَسَلِ)

খালিদ: مرحبا يا عابد! كيف حالك؟ (আবিদ! কেমন আছো?)

আবিদ: أهلاً يا خالد! أنا بخير، وأنت؟ (খালিদ! ভালো আছি, আর তুমি?)

খালিদ: أنا بخير أيضًا. هل تحب العسل؟ (আমিও ভালো আছি। তুমি কি মধু পছন্দ করো?)

আবিদ: نعم، العسل حلو ومفيد (হ্যাঁ, মধু মিষ্টি ও উপকারী)।

খালিদ: و في القرآن، قال الله: “فيه شفاء للناس” (আর কুরআনে, আল্লাহ বলেছেন: “তাতে মানুষের জন্য সুস্থতা রয়েছে”।)

আবিদ: العسل دواء وغذاء (মধু ঔষধ ও খাদ্য)।

খালিদ: وهل تشرب العسل مع الماء؟ (আর তুমি কি মধুর সাথে পানি পান করো?)

আবিদ: نعم، هو مفيد للجسم (হ্যাঁ, তা শরীরের জন্য উপকারী)।

খালিদ: العسل نعمة كبيرة، ويجب أن نشكر الله عليها (মধু একটি বড় নিয়ামত, আর আমাদের তার জন্য আল্লাহর শোকর আদায় করা উচিত)।

আবিদ: نعم، ويجب أن نحفظ النحل (হ্যাঁ, আর আমাদের মৌমাছিকে রক্ষা করা উচিত)।

খালিদ: مع السلامة يا عابد (আবিদ! আল্লাহর রহমতে বিদায়)।


উপরের আলোকে ছবি দেখে কথোপকথন করো


আরবি বাক্য বিশ্লেষণ (تحليل الجملة العربية)

تَعَلَّمَتْ بِنْتُ زَيْنَبَ النَّشِيطَةُ الطَّبْخَ وَالْخِيَاطَةَ مِنْ أُمِّهَا (জয়নবের পরিশ্রমী মেয়ে তার মায়ের কাছ থেকে রান্না ও সেলাই শিখেছে)

تعلمت (তা’আল্লামাত): فعل (ক্রিয়া)

بنت (বিনতু): مضاف (মুযাফ)

زينب (যাইনাবা): مضاف إليه (মুযাফ ইলাইহি)

النشيطة (আন-নাশীতাতু): صفة ل”بنت” (বিনতু-র সিফাত)

مضاف + مضاف إليه + صفة (মুযাফ + মুযাফ ইলাইহি + সিফাত) = فاعل (ফায়েল)

الطبخ (আত-তাবখা): معطوف عليه (মা’তুফ আলাইহি)

و (ওয়াও): حرف العطف (হারফ আল-আত্বফ)

الخياطة (আল-খিয়াতাহ): معطوف (মা’তুফ)

معطوف عليه + معطوف (মা’তুফ আলাইহি + মা’তুফ) = مفعول به (মাফ’উল বিহি)

من (মিন): حرف الجر (হারফ আল-জার)

أم (উম্মি): مضاف (মুযাফ)

ها (হা): مضاف إليه (মুযাফ ইলাইহি)

مضاف + مضاف (মুযাফ + মুযাফ) = مجرور (মাজরুর)

حرف الجر + مجرور (হারফ আল-জার + মাজরুর) = متعلق (মুতা’আল্লিক)

فعل + فاعل + مفعول به + متعلق (ফে’ল + ফায়েল + মাফ’উল বিহি + মুতা’আল্লিক) = جملة فعلية (জুমলা ফে’লিয়্যাহ)

তুমি নীচের বাক্যের তারকিব (ব্যাকরণ বিশ্লেষণ) কর

اسْتَأْذِنْ صَاحِبَ الْبَيْتِ (বাড়ির মালিকের অনুমতি নাও)— الْوَقْت لَا يَنْتَظِرُ أَحَدًا (সময় কারো জন্য অপেক্ষা করে না)


হোমওয়ার্ক (الواجب المنزلي)

📝01. শূন্য স্থান পূরণ করো :

١/ أريد… (আমি চাই)

٢/ تريد….. (তুমি চাও)

٣/ لن…… (কখনোই না)

٤/ أمكنك….. (তোমার পক্ষে সম্ভব)

٥/ طلبت…. أن….. (আমি… কে চাইলাম যে…)

📝02. ভুল সংশোধন করো :

١/طلبت منك تخدمني (আমি তোমার কাছে চাইলাম যেন তুমি আমাকে সেবা করো)

٢/ أمكنك تجتهد (তোমার পক্ষে পরিশ্রম করা সম্ভব)

٣/ يريد يكتب (সে লিখতে চায়)

٤/ لن يقومون (তারা কখনোই উঠবে না)

٥/ لم أجابوا (তারা উত্তর দেয়নি)

📝03. পরস্পর শব্দ মিলিয়ে বাক্য বানাও:

١/ أمكنه، ينجح، أن (তার পক্ষে সফল হওয়া সম্ভব)

٢/ لن، يشرك، أحد، الله، مع (কেউই আল্লাহর সাথে শিরক করবে না)

٣/ مع، ك، حق (তোমার সাথে সত্য)

٤/ نريد، نتكلم، أن (আমরা কথা বলতে চাই)

٥/ قال، له، ماجد (মাজেদ তাকে বলল)

📝 04. আরবির বাংলা করো এবং হরকত দাও :

تريد أن تذهب الى البيت اليوم ولكن ليس عندك شيء من المال فكيف أنت تذهب اليوم؟ هل يمكنك أن تلبث اليوم معنا؟ ألن تلعب مع صديقك يا خالد؟ نعم. لن ألعب معه. إن باب مسجدنا مفتوح دائما ليلا ونهارا – إنك يا رجل لا تعرف معنى الحياة – هل الحياة طعام ومنام؟ أيها الناس، إننا مع الحق وأنتم مع الباطل، فـيـنـصـرنا الله ولن ينصركم – لعل عند ماجد قاموسا عربيا – إن في هذه القرية الصغيرة مسجدا صغيرا – يخاف هذا التلميذ الغبي ألا ينجح في الامتحان السنوي القادم. إن اللغة العربية لغة كريمة لا تفتح بابها لكل كلمة أجنبية – يا رجل: هل أردت أن تفتح باب هذا الشر لتهلك ويـهـلـك الناس. يا أخانا الكريم! إن صـديـقـك صديقنا وإن عدوك عدونا. إن القبر سيفتح لك بابه وأنت أيها الإنسان ستدخله ولا يترك الموت أحدا (তুমি আজ বাড়িতে যেতে চাও কিন্তু তোমার কাছে কোনো টাকা নেই তাহলে তুমি আজ কীভাবে যাবে? তুমি কি আজ আমাদের সাথে থাকতে পারো? হে খালিদ! তুমি কি তোমার বন্ধুর সাথে খেলবে না? হ্যাঁ। আমি তার সাথে খেলব না। নিশ্চয় আমাদের মসজিদের দরজা রাত-দিন সবসময় খোলা থাকে। হে মানুষ! তুমি জীবনের অর্থ জানো না। জীবন কি শুধুই খাওয়া আর ঘুম? হে লোক সকল! নিশ্চয় আমরা সত্যের উপর আছি আর তোমরা বাতিলের উপর, তাই আল্লাহ আমাদের সাহায্য করবেন আর তোমাদের সাহায্য করবেন না। সম্ভবত মাজেদের কাছে একটি আরবি অভিধান আছে। নিশ্চয় এই ছোট গ্রামে একটি ছোট মসজিদ আছে। এই বোকা ছাত্রটি ভয় পায় যে সে আগামী বার্ষিক পরীক্ষায় সফল হবে না। নিশ্চয় আরবি ভাষা একটি মর্যাদাবান ভাষা, এটি প্রতিটি বিদেশী শব্দের জন্য তার দরজা খোলে না। হে মানুষ! তুমি কি এই মন্দের দরজা খুলতে চেয়েছিলে যাতে তুমি এবং মানুষ ধ্বংস হও? হে আমাদের সম্মানিত ভাই! নিশ্চয় তোমার বন্ধু আমাদের বন্ধু এবং তোমার শত্রু আমাদের শত্রু। নিশ্চয় কবর তোমার জন্য তার দরজা খুলবে এবং হে মানুষ! তুমি তাতে প্রবেশ করবে এবং মৃত্যু কাউকে ছেড়ে দেয় না।)

৫. বাংলার আরবি করো:

তোমরা এ কাজটি করোনি কারণ তোমাদের কাছে সময় ছিলনা কিন্তু তোমাদেরকে অবশ্যই কাজটি করতে হবে কেননা এই কাজটি করলে তোমরা সফল হবে আর নয়তো ব্যর্থ হবে। এই গ্রামের একজন সৎ লোক অসুস্থ হলেন তখন তিনি ভাবল, মনে হয় মৃত্যু আমার খুব নিকটবর্তী সুতরাং আমি কোন চিকিৎসক এবং কোন অষুধ চাই না। আল্লাহ তা’আলা আমাদের জন্য কল্যাণের ও বরকতের দরজা খোলার ইচ্ছা করেছেন তাই আমাদের জন্য রমযান মাস ফিরিয়ে এনেছেন, সুতরাং তুমি কি তোমার প্রতিপালকের শোকর আদায় করবে না এবং এই মোবারক মাসে রোযা রাখবে না? তুমি এই কাজটি করো না, আমি তোমাকে এই কাজ থেকে বাধা দিচ্ছি,কারণ তা শয়তানী কাজ। নিশ্চয় আযান হচ্ছে রহমানের দাওয়াত আর গান হচ্ছে শয়তানের দাওয়াত সুতরাং তুমি সাড়া দেবে কি রহমানের দাওয়াতে, না শয়তানের দাওয়াতে। লোভ মানুষকে ধ্বংস করে যেমন সাপের বিষ তাকে হত্যা করে।

لم تفعلوا هذا العمل لأنه لم يكن لديكم وقت ولكن يجب عليكم أن تفعلوا هذا العمل لأنكم إذا فعلتموه فسوف تنجحون وإلا فسوف تفشلون. أصيب رجل صالح من هذه القرية بالمرض، ففكر في نفسه: يبدو أن الموت قريب مني جداً، لذلك لا أريد أي طبيب أو دواء. لقد أراد الله تعالى أن يفتح لنا أبواب الخير والبركة، فأعاد إلينا شهر رمضان، فهل لا تشكر ربك ولا تصوم في هذا الشهر المبارك؟ لا تفعل هذا العمل، إني أنهاك عن هذا العمل، لأنه عمل شيطاني. إن الأذان هو دعوة الرحمن والغناء هو دعوة الشيطان، فهل تستجيب لدعوة الرحمن أم لدعوة الشيطان؟ الطمع يدمر الإنسان كما أن سم الأفعى يقتله.

৬. তোমার সমুদ্র যাওয়া সম্পর্কে ৩০ বাক্যের আরবি প্রবন্ধ লেখো

متى ذهبت إلى البحر ومع من؟ (তুমি কখন এবং কার সাথে সমুদ্রে গিয়েছিলে?)

ماذا رأيت في البحر؟ (তুমি সমুদ্রে গিয়ে কী কী দেখেছিলে?)

هل ماء البحر مالح أم عذب؟ (সমুদ্রের পানি কি নোনতা না মিষ্টি?)

صف كيف كانت أمواج البحر؟ (সমুদ্রের ঢেউ কেমন ছিল, তা বর্ণনা করো।)

ماذا فعلت في البحر؟ (সমুদ্রে তুমি কী কী কাজ করেছিলে?)

ما هي الحيوانات التي تعيش في البحر؟ (সমুদ্রের মধ্যে কী কী প্রাণী থাকে?)

ما هي فوائد البحر لنا؟ (সমুদ্র আমাদের কী কী উপকার করে?)

ماذا ترى على شاطئ البحر؟ (সমুদ্রের তীরে তুমি কী কী জিনিস দেখতে পাও?)

كيف كان شعورك تجاه رحلة البحر؟ (সমুদ্র ভ্রমণ সম্পর্কে তোমার অনুভূতি কেমন?)

اسأل صديقك هل ذهب إلى البحر مع عائلته ومتى؟ (তোমার বন্ধুকে জিজ্ঞেস করো সে তার পরিবারের সাথে সমুদ্রে গিয়েছিল কিনা এবং কখন)

مقالة عن رحلتي إلى البحر

ذهبت إلى البحر في الصيف الماضي مع عائلتي. كانت رحلة جميلة وممتعة. وصلنا إلى الشاطئ في الصباح الباكر، وكان الجو معتدلاً. رأيت البحر الأزرق الواسع، وسمعت صوت الأمواج التي تضرب الشاطئ. كان الماء مالحاً جداً، ولكنني استمتعت بالسباحة فيه. كانت الأمواج كبيرة ومثيرة، وكنت أقفز فوقها. لعبت بالكرة مع أخي الصغير، وبنينا قصراً رملياً كبيراً على الشاطئ. رأيت بعض الأسماك الصغيرة التي كانت تسبح بالقرب من الشاطئ. كما رأيت السرطان يزحف على الرمل. البحر مفيد لنا لأنه مصدر للغذاء، ويوفر لنا الكثير من المعادن. على الشاطئ، رأيت الناس يبيعون الأشياء المصنوعة من الأصداف، ورأيت الأطفال يلعبون. شعرت بسعادة كبيرة وراحة نفسية خلال هذه الرحلة. سألت صديقي خالد: “يا خالد، هل ذهبت إلى البحر مع عائلتك؟” أجاب: “نعم، ذهبت إلى البحر معهم قبل شهرين”. قال: “كانت رحلة رائعة”. البحر مكان للاسترخاء والترفيه. يجب أن نحافظ على نظافة البحر والشاطئ. هذا المكان يذكرنا بقدرة الله وعظمته. كلما أرى البحر، أشعر بالسلام.

৭. উপরের প্রশ্নগুলো থেকে ধারণা নিয়ে তোমার সমুদ্র যাওয়া সম্পর্কে ২০ বাক্যের আরবি কথপোকথন লেখো।

حوار عن رحلة إلى البحر

أنا: السلام عليكم يا خالد.

خالد: وعليكم السلام يا صديقي. كيف حالك؟

أنا: أنا بخير، الحمد لله. هل ذهبت إلى البحر مع عائلتك؟

خالد: نعم، ذهبت معهم في العطلة الصيفية.

أنا: متى ذهبت بالضبط؟

خالد: ذهبنا في نهاية شهر يوليو.

أنا: ماذا فعلت هناك؟

خالد: سبحت في الماء ولعبت على الشاطئ.

أنا: هل رأيت أي شيء مثير للاهتمام؟

خالد: نعم، رأيت الكثير من الأسماك الملونة.

أنا: هل كان الماء مالجاً؟

خالد: نعم، كان مالحاً جداً.

أنا: كيف كان شعورك؟

خالد: شعرت بسعادة كبيرة.

أنا: وهل كان هناك أي شيء آخر؟

خالد: نعم، بنينا قصراً رملياً كبيراً.

أنا: هل كانت الأمواج كبيرة؟

خالد: كانت كبيرة ومثيرة، لكنها كانت آمنة.

أنا: وماذا عنك، هل ذهبت إلى البحر؟

خالد: نعم، أنا أيضاً ذهبت مع عائلتي.

أنا: متى ذهبت؟

خالد: ذهبت في شهر أغسطس.