• প্রথম স্তর – আরবি ভাষা শেখার হাতেখড়ি (الجزء الأول)
আরবি ভাষা কোর্সের ৬টি স্তর থাকবে, প্রথম স্তর কুরআন শিক্ষার জন্য, দ্বিতীয় স্তর প্রাথমিক আরবি ভাষা শিক্ষার জন্য, তৃতীয় স্তর মাধ্যমিক আরবি ভাষা শিখার জন্য, ৪র্থ স্তর উচ্চ মাধ্যমিক আরবি ভাষা শিখার জন্য, ৫ম স্তর আরবি ব্যাকারণ বা নাহু-সরফ শিখার জন্য, আর ৬ষ্ঠ স্তর এডভান্স আরবি ভাষা শিখার জন্য, প্রথম স্তর এখন শুরু হবে ইনশাআল্লাহ প্রথম স্তর – আরবি ভাষা শেখার হাতেখড়ি (الجزء الأول): শিক্ষার্থীরা আরবি হরফের সঠিক উচ্চারণ, মৌলিক হরকত, গুন্নাহ, কলকলা, মাদ্দ ও ওয়াকফের নিয়ম শিখবে। এটি কুরআন শুদ্ধ উচ্চারণে তিলাওয়াতের আত্মবিশ্বাস তৈরি করবে এবং সুন্দর আরবি হাতের লেখা আয়ত্ত করতে সাহায্য করবে। এই স্তর শেষে শিক্ষার্থীরা আরবি হরফের শুদ্ধ উচ্চারণে পারদর্শী হবে এবং তাজবীদের মৌলিক নিয়মে কুরআন পড়ার আত্মবিশ্বাস অর্জন করবে।

আরবি হাতের লেখা শিক্ষা
আরবি হস্তলিপির শৈলী আরবি হস্তলিপির বিভিন্ন সুন্দর শৈলী বা 'খত' রয়েছে, যেমন: খত্তে নাসখ (خط النسخ), খত্তে রুকাআ (خط الرقعة), খত্তে সুলস (خط الثلث), খত্তে দিওয়ানি (خط الديواني), খত্তে ফার্সি (خط فارسي) ইত্যাদি। প্রতিটি খতের নিজস্ব নিয়ম ও সৌন্দর্য বিদ্যমান। কিভাবে শিখবেন এই অনুশীলন বইটি আপনাকে ধাপে ধাপে আরবি হাতের লেখা শিখতে সাহায্য করবে: 1. হরফ পরিচিতি: প্রতিটি আরবি হরফের রূপ ও লেখার নিয়ম মনোযোগ দিয়ে দেখুন। 2. অনুশীলন: প্রতিটি হরফ আলাদাভাবে এবং শব্দে যুক্ত অবস্থায় লেখার অনুশীলন করুন। বইটিতে সঠিক আকার ও লেখার দিকনির্দেশনা দেওয়া আছে। 3. শব্দ ও বাক্য: ধীরে ধীরে ছোট শব্দ ও বাক্য লেখার অনুশীলন শুরু করুন। আমাদের মূল বইয়ের শব্দ ও বাক্যগুলো এখানে সহায়ক হবে। 4. নিয়মিত চর্চা: প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় অনুশীলন করে হাতের লেখা সুন্দর করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। 5. ধৈর্য ধরুন: তাড়াহুড়ো না করে ধীরে ধীরে ও মনোযোগের সাথে অনুশীলন করুন। নিয়মিত চর্চার মাধ্যমে আপনার হাতের লেখায় অবশ্যই উন্নতি আসবে।

দ্বিতীয় স্তর – আরবি ভাষা শিক্ষার প্রাথমিক ধাপ (الجزء الثاني)
এই অংশে শিক্ষার্থীরা আরবি ব্যাকরণের মৌলিক বিষয়াবলী যেমন—ইশারা, পুংলিঙ্গ-স্ত্রীলিঙ্গ, নির্দিষ্ট-অনির্দিষ্ট শব্দ, সর্বনাম, ইযাফা, ক্রিয়াবিশেষণ, অব্যয়, সম্বোধন এবং সংখ্যা শিখবে। এটি শব্দভাণ্ডার বৃদ্ধি করবে এবং আরবি-বাংলায় বাক্য নির্মাণ ও কথোপকথনের প্রাথমিক দক্ষতা তৈরি করবে। এই স্তর শেষে শিক্ষার্থীরা আরবি ভাষার মূল কাঠামো এবং ব্যবহারিক দক্ষতায় পারদর্শী হয়ে প্রাথমিক পর্যায়ের আরবিতে কথা বলতে পারবে।

তৃতীয় স্তর – আরবি ভাষা শেখার মাধ্যমিক ধাপ (الجزء الثالث)
এই স্তরে ক্রিয়ার বিভিন্ন প্রকার, ক্রিয়ার রূপান্তর এবং জটিল ক্রিয়ার গঠন শেখানো হবে। নফি, ইস্তেসনা, তা'লিল, জজম, নাসব ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাকরণিক উপাদান এবং বাক্য বিশ্লেষণের কৌশল আয়ত্ত করা যাবে। এই স্তর শেষে শিক্ষার্থীরা আরবি ক্রিয়ার গঠন ও পরিবর্তন বুঝে বাক্যে প্রয়োগ করতে এবং হাদীস ও আয়াত বোঝার ক্ষেত্রে ব্যাকরণ প্রয়োগে পারদর্শী হতে সক্ষম হবে এবং মাধ্যমিক পর্যায়ের আরবিতে কথা বলতে পারবে।

চতুর্থ স্তর – আরবি ভাষা শিক্ষার উচ্চ মাধ্যমিক ধাপ (الجزء الرابع)
এই অংশে ভাষার সৌন্দর্য ও সাহিত্যিক রীতি শেখানো হবে। শিক্ষার্থীরা গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ব্যবহার শিখবে। কুরআনের ২০০+ আয়াত এবং ১০০+ এর বেশি হাদীসের অর্থ ও বিশ্লেষণ, প্রচলিত বাক্যরীতি (التعبيرات), প্রবাদ-প্রবচন, এবং প্রশংসা ও নিন্দার বাক্যগঠনশৈলী আয়ত্ত করবে। এর মাধ্যমে তারা আরবিতে নিজস্ব ভাব প্রকাশে প্রাঞ্জলতা অর্জন করবে এবং সাহিত্যিক রচনারীতি বুঝতে সক্ষম হবে।

পঞ্চম স্তর – পূর্ণাঙ্গ ব্যাকরণ বিশ্লেষণ (নাহু ও সরফ) (الجزء الخامس)
এটি আরবি ব্যাকরণের মূল ভিত্তি। এখানে নাহু (বাক্য বিশ্লেষণ ও গঠন) এবং সরফ (শব্দরূপ ও ধাতু বিশ্লেষণ) এর বিস্তারিত আলোচনা ও অনুশীলন অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই অংশ ভালোভাবে অনুশীলন করলে শিক্ষার্থীরা ইনশাআল্লাহ নাহু ও সরফের দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে পারবে এবং যেকোনো আরবি বাক্য নির্ভুলভাবে বিশ্লেষণ ও গঠন করা, কুরআন, হাদীস ও আরবি সাহিত্য বুঝতে পারা, এবং শুদ্ধ ও প্রাঞ্জল আরবি লিখতে পারার সক্ষমতা অর্জন করবে।

ষষ্ঠ স্তর – ব্যবহারিক ভাষাদক্ষতা (الجزء السادس)
এটি বইয়ের সবচেয়ে বাস্তবমুখী অংশ। এখানে ভাষার চারটি মৌলিক দক্ষতা — কথোপকথন (محادثة), লিখন (كتابة), পঠন (قراءة) এবং শ্রবণ (استماع) — এর উপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। এই অংশে অ্যাডভান্স আরবিতে কথা বলার জন্য প্রয়োজনীয় সকল শব্দ, বিষয়ভিত্তিক কথোপকথন, প্রশ্ন করা, উত্তর দেওয়া, দৈনন্দিন জীবনে কথা বলা, বক্তৃতা দেওয়া, উপস্থাপনা করা, জুমার খুতবা দেওয়া ইত্যাদি শেখানো হয়েছে। লেখালেখির বিষয়ে দরখাস্ত, প্রবন্ধ, চিঠি, সিভি, সংবাদ লেখার বিস্তারিত নিয়ম ও উদাহরণ দেওয়া হয়েছে। পঠন ও শ্রবণ দক্ষতার জন্য কুরআন, হাদীস, আধুনিক আরবি প্রবন্ধ, খবর ও গল্প এবং দৈনন্দিন ব্যবহৃত আরবি পত্রিকা ও সংবাদপত্রের চর্চা অন্তর্ভুক্ত।

মাধ্যমিক আরবি ভাষা কোর্সের ১৪নং ক্লাস
About Lesson

📖 নির্দেশনা:
প্রথম পাঠের হোমওয়ার্কের আগ পর্যন্ত সকল আরবি বাক্যের সাথে বাংলা অর্থ এবং বাংলা বাক্যের সাথে তার আরবি অনুবাদ এখানে দেওয়া হলো।
তুমি আগে নিজে পুরো পাঠটি মনোযোগ দিয়ে পড়বে, তারপর মিলিয়ে দেখবে —
তোমার বাংলা অর্থ করা এবং আরবি অনুবাদ করা শুদ্ধ হয়েছে কিনা।
⚠ সতর্কতা:
ভুলেও আগে এই অংশটি পড়বে না — আগে নিজে চেষ্টা করো, পরে মিলিয়ে দেখো।

الدرس التاسع والعشرون (উনতিরিশতম পাঠ)

২৯তম পাঠ (الدرس التاسع والعشرون)

পাঠ নির্দেশনা (تعليمات الدرس)

১. এই পাঠে শিক্ষার্থীরা (في هذا الدرس سيتعلم الطلاب)

নতুন কিছু গুরুত্বপূর্ণ শব্দ শিখবে যা প্রাকৃতিক বস্তু, কাজকর্ম, অনুভূতি, ও নৈতিক গুণাবলির সাথে সম্পর্কিত। (بعض الكلمات المهمة الجديدة المتعلقة بالأشياء الطبيعية، والأعمال، والمشاعر، والصفات الأخلاقية)

২. এই পাঠে দুটি (في هذا الدرس سيتم تعليم)

গুরুত্বপূর্ণ باب (ক্রিয়াপদ গঠনরীতি) শেখানো হবে: (بابان مهمان لتصريف الأفعال)

ক. باب الاستفعال (দ্বিতীয় নিয়ম – أجوف) (বাবুল ইসতিফ’আল – দ্বিতীয় নিয়ম – আজওয়াফ)

খ. باب المفاعلة (বাবুল মুফা’আলাহ)

৩. الاستثناء (ব্যতিক্রম) শেখা: (تعلم الاستثناء)

الاستثناء এর ধারণা (مفهوم الاستثناء)

বাক্য গঠনের তিনটি ধাপ (ثلاث خطوات لتكوين الجملة)


জাম (عليق)

عليق (জাম)

পাপড়ি (بتلة)

بتلة (পাপড়ি)

কাঁটা (شوك)

شوك (কাঁটা)

তরমুজ (بطيخ)

بطيخ (তরমুজ)

বরই (عناب)

عناب (বরই)

বীজ (بذر)

بذر (বীজ)

শাক সবজি (الخضراوات)

الخضراوات (শাক সবজি)

পিরামিড (الأهرام)

الأهرام (পিরামিড)

কবরস্থান (المقبرة)

المقبرة (কবরস্থান)


জাগানো (الإيقاظ)

الإيقاظ (জাগানো)

অগ্রবর্তী করা (التقديم)

التقديم (অগ্রবর্তী করা)

মনোযোগ দেওয়া (الانتباه)

الانتباه (মনোযোগ দেওয়া)

স্বাদ গ্রহণ করা (الذوق)

الذوق (স্বাদ গ্রহণ করা)

অগ্রবর্তী হওয়া (التقدم)

التقدم (অগ্রবর্তী হওয়া)

অবহেলা করা (الإهمال)

الإهمال (অবহেলা করা)

স্বাদ গ্রহণ করানো (الإذاقة)

الإذاقة (স্বাদ গ্রহণ করানো)

অযু করা (التوضؤ)

التوضؤ (অযু করা)

ইর্ষা করা (الغيرة)

الغيرة (ইর্ষা করা)

বর্ণনা করা, স্পষ্ট করা (التبيين)

التبيين (বর্ণনা করা, স্পষ্ট করা)

চাওয়া (مشيئة)

مشيئة (চাওয়া)

পরবর্তীতে (لاحقا)

لاحقا (পরবর্তীতে)


এ পাঠে জানবো استفعال (ইসতিফ’আল) এর দ্বিতীয় নিয়ম বা أجوف (আজওয়াফ)

الاستراحة (বিশ্রাম করা)

اِسْتَرَاحَ (সে বিশ্রাম করল)

اِسْتَرَاحَا (তারা দুজন বিশ্রাম করল)

اِسْتَرَاحُوْا (তারা সবাই বিশ্রাম করল)

يَسْتَرِيْحُ (সে বিশ্রাম করে/করবে)

يَسْتَرِيْحَانِ (তারা দুজন বিশ্রাম করে/করবে)

يَسْتَرِيْحُوْنَ (তারা সবাই বিশ্রাম করে/করবে)

اِسْتَرَاحَتْ (সে (স্ত্রী) বিশ্রাম করল)

اِسْتَرَاحَتَا (তারা দুজন (স্ত্রী) বিশ্রাম করল)

اِسْتَرَحْنَ (তারা সবাই (স্ত্রী) বিশ্রাম করল)

تَسْتَرِيْحُ (তুমি বিশ্রাম করো/করবে)

تَسْتَرِيْحَانِ (তোমরা দুজন বিশ্রাম করো/করবে)

يَسْتَرِحْنَ (তারা সবাই (স্ত্রী) বিশ্রাম করে/করবে)

اِسْتَرَحْتَ (তুমি বিশ্রাম করেছ)

اِسْتَرَحْتُمَا (তোমরা দুজন বিশ্রাম করেছ)

اِسْتَرَحْتُمْ (তোমরা সবাই বিশ্রাম করেছ)

تَسْتَرِيْحُ (তুমি বিশ্রাম করো/করবে)

تَسْتَرِيْحَانِ (তোমরা দুজন বিশ্রাম করো/করবে)

تَسْتَرِيْحُوْنَ (তোমরা সবাই বিশ্রাম করো/করবে)

اِسْتَرَحْتِ (তুমি (স্ত্রী) বিশ্রাম করেছ)

اِسْتَرَحْتُمَا (তোমরা দুজন (স্ত্রী) বিশ্রাম করেছ)

اِسْتَرَحْتُنَّ (তোমরা সবাই (স্ত্রী) বিশ্রাম করেছ)

تَسْتَرِيْحِيْنَ (তুমি (স্ত্রী) বিশ্রাম করো/করবে)

تَسْتَرِيْحَانِ (তোমরা দুজন (স্ত্রী) বিশ্রাম করো/করবে)

تَسْتَرِحْنَ (তোমরা সবাই (স্ত্রী) বিশ্রাম করো/করবে)

اِسْتَرَحْتُ (আমি বিশ্রাম করেছি)

اِسْتَرَحْنَا (আমরা বিশ্রাম করেছি)

اِسْتَرَحْنَا (আমরা বিশ্রাম করেছি)

أَسْتَرِيْحُ (আমি বিশ্রাম করি/করবো)

نَسْتَرِيْحُ (আমরা বিশ্রাম করি/করবো)

نَسْتَرِيحُ (আমরা বিশ্রাম করি/করবো)

اِسْتَرِحْ (তুমি বিশ্রাম করো)

لا تَسْتَرِحْ (তুমি বিশ্রাম করো না)

اِسْتَرِيْحِيْ (তুমি (স্ত্রী) বিশ্রাম করো)

لا تَسْتَرِيْحِيْ (তুমি (স্ত্রী) বিশ্রাম করো না)

اِسْتَرِيْحَا (তোমরা দুজন বিশ্রাম করো)

لا تَسْتَرِيْحَا (তোমরা দুজন বিশ্রাম করো না)

اِسْتَرِيْحَا (তোমরা দুজন (স্ত্রী) বিশ্রাম করো)

لا تَسْتَرِيْحَا (তোমরা দুজন (স্ত্রী) বিশ্রাম করো না)

اِسْتَرِيْحُوا (তোমরা সবাই বিশ্রাম করো)

لا تَسْتَرِيْحُوْا (তোমরা সবাই বিশ্রাম করো না)

اِسْتَرِحْنَ (তোমরা সবাই (স্ত্রী) বিশ্রাম করো)

لا تَسْتَرِحْنَ (তোমরা সবাই (স্ত্রী) বিশ্রাম করো না)


একই নিয়মে নীচের مصدر (মাসদার) গুলোর থেকে الفعل (ফে’ল) বানাও আর তোমাকে এ باب (বাব) ভালোভাবে মুখস্থ করতে হবে আর ভালোভাবে বুঝে

রাখো যে, এর مصدر (মাসদার) কেমন হয় আর এর ماض (মাযি) ومضارع (মুদারে’) কেমন হয়, এ নিয়ম অনুযায়ী কোনো مصدر (মাসদার)

বা فعل (ফে’ল) দেখো তাহলে বুঝে নিবে যে, এটা এ باب (বাব)

থেকেই তৈরী হবে।

পরামর্শ চাওয়া (الاستشارة)

الاستشارة (পরামর্শ চাওয়া)

সাহায্য চাওয়া (الاستعانة)

الاستعانة (সাহায্য চাওয়া)

সাড়া দেওয়া (الاستجابة)

الاستجابة (সাড়া দেওয়া)

পারা, সক্ষম হওয়া (الاستطاعة)

الاستطاعة (পারা, সক্ষম হওয়া)

استطاع أَنْ (সক্ষম হওয়া):

  1. استَطَعْتُ أَنْ أَكْتُبَ (আমি লিখতে পেরেছি)।

  2. يَسْتَطِيعُ أَنْ يَتَعَلَّمَ (সে শিখতে সক্ষম)।

  3. نَسْتَطِيعُ أَنْ نَقْرَأَ (আমরা পড়তে সক্ষম)।

  4. يَسْتَطِيعُونَ أَنْ يَفْهَمُوا (তারা বুঝতে সক্ষম)।

    قَالَ الرَّجُلُ الصَّالِحُ فِي دُعَائِهِ: اللّٰهُمَّ إِنِّي عَبْدُكَ الضَّعِيفُ أَسْتَعِينُكَ عَلَى طَاعَتِكَ، فَأَعِنِّي عَلَى طَاعَتِكَ (সৎ লোকটি তার দু’আয় বলল: হে আল্লাহ, আমি আপনার দুর্বল বান্দা, আপনার আনুগত্যের জন্য আপনার কাছে সাহায্য চাই, তাই আপনার আনুগত্যের জন্য আমাকে সাহায্য করুন)— الصَّدِيقُ الصَّالِحُ يُعِينُكَ عَلَى طَاعَةِ اللّٰه (সৎ বন্ধু আল্লাহর আনুগত্যের উপর তোমাকে সাহায্য করে)— عَمِلَ أَبُو رَاشِدٍ فِي أَرْضِهِ تَحْتَ الشَّمْسِ، فَتَعِبَ، فَذَهَبَ إِلَى شَجَرَةٍ قَرِيبَةٍ وَاسْتَرَاحَ تَحْتَ ظِلِّهَا قَلِيلًا (রাশেদের বাবা তার জমিতে সূর্যের নিচে কাজ করল, ফলে ক্লান্ত হয়ে পড়ল, তখন সে কাছেই একটি গাছের নিচে গিয়ে কিছুটা বিশ্রাম করল)— قَالَ الْعَامِلُ الْكَسُولُ: أرِيدُ أَنْ أَسْتَرِيحَ الْآنَ فِي غُرْفَتِي، لِأَنِّي تَعِبْتُ مِنَ الْعَمَلِ وَقَالَ الْعَامِلُ النَّشِيطُ: لَنْ أَقْعُدَ الْآنَ وَلَنْ أَسْتَرِيحَ، لِأَنَّ الْوَقْتَ قَلِيلٌ وَالْعَمَلَ كَثِيرٌ (অলস শ্রমিক বলল: আমি এখন আমার ঘরে বিশ্রাম করতে চাই, কারণ আমি কাজ করে ক্লান্ত হয়েছি। আর পরিশ্রমী শ্রমিক বলল: আমি এখন বসবো না এবং বিশ্রামও নেব না, কারণ সময় কম আর কাজ বেশি)— قَالَتْ صَاحِبَةُ الْبَيْتِ لِخَادِمَتِهَا: أَتُرِيدِينَ أَنْ تَسْتَرِيحِي الْآنَ، وَأَمَامَكِ عَمَلٌ كَثِيرٌ (গৃহকর্ত্রী তার দাসীকে বলল: তুমি কি এখন বিশ্রাম করতে চাও, অথচ তোমার সামনে অনেক কাজ রয়েছে?)— كَانَ أَمَامَكِ عَمَلٌ كَثِيرٌ (তোমার সামনে অনেক কাজ ছিল)— لَعَلَّ أَمَامَكِ عَمَلًا كَثِيرًا (সম্ভবত তোমার সামনে অনেক কাজ আছে)— جَلَسْتُ تَحْتَ الْمِرْوَحَةِ لِأَسْتَرِيحَ مِنْ تَعَبِ الْعَمَلِ (আমি কাজের ক্লান্তি থেকে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য পাখার নিচে বসলাম)— قَالَ خَالِدٌ لِلْمَاجِدِ: لَا أَسْتَطِيعُ أَنْ أَذْهَبَ مَعَكَ إِلَى السُّوقِ لِأَنِّي مَشْغُولٌ جِدًّا (খালিদ মাজেদকে বলল: আমি তোমার সাথে বাজারে যেতে পারব না, কারণ আমি খুবই ব্যস্ত)— لَا يَسْتَطِيعُ هَذَا الطَّالِبُ أَنْ يَتَكَلَّمَ بِالْعَرَبِيَّةِ، لِأَنَّهُ مَا تَعَلَّمَهَا جَيِّدًا (এই ছাত্রটি আরবিতে কথা বলতে পারে না, কারণ সে তা ভালোভাবে শেখেনি)— قَالَتْ أُمُّ فَاطِمَةَ لَهَا: أَ تَسْتَطِيعِينَ أَنْ تُنَظِّفِي غُرْفَتَكِ؟ (ফাতেমার মা তাকে বললেন: তুমি কি তোমার ঘরটি পরিষ্কার করতে পারবে?)— يَا أُخْتَ مَاجِدٍ لَنْ تَسْتَطِيعِي أَنْ تَفْهَمِي هَذَا الْكَلَامَ (হে মাজেদের বোন! তুমি এই কথা বুঝতে পারবে না)— يَا أَخَا مَاجِدٍ الذَّكِي: اسْتَشِرْ مَاجِدًا فِي هَذَا الْأَمْرِ (হে মাজেদের বুদ্ধিমান ভাই! এই বিষয়ে মাজেদের সাথে পরামর্শ করো)— يَا مَاجِدُ الذَّكِيُّ! أرِيدُ أَنْ أَسْتَشِيرَكَ فِي هَذَا الْأَمْرِ (হে বুদ্ধিমান মাজেদ! আমি এই বিষয়ে তোমার সাথে পরামর্শ করতে চাই)।


আরেকটা باب (বাব) শিখবো, তা : باب المفاعلة (বাবুল মুফা’আলাহ)

المساعدة (সহায়তা করা)

سَاعَدَ (সে সহায়তা করল)

سَاعَدَا (তারা দুজন সহায়তা করল)

سَاعَدُوْا (তারা সবাই সহায়তা করল)

يُسَاعِدُ (সে সহায়তা করে/করবে)

يُسَاعِدَانِ (তারা দুজন সহায়তা করে/করবে)

يُسَاعِدُوْنَ (তারা সবাই সহায়তা করে/করবে)

سَاعَدَتْ (সে (স্ত্রী) সহায়তা করল)

سَاعَدَتَا (তারা দুজন (স্ত্রী) সহায়তা করল)

سَاعَدْنَ (তারা সবাই (স্ত্রী) সহায়তা করল)

تُسَاعِدُ (তুমি সহায়তা করো/করবে)

تُسَاعِدَانِ (তোমরা দুজন সহায়তা করো/করবে)

يُسَاعِدْنَ (তারা সবাই (স্ত্রী) সহায়তা করে/করবে)

سَاعَدْتَ (তুমি সহায়তা করেছ)

سَاعَدْتُمَا (তোমরা দুজন সহায়তা করেছ)

سَاعَدْتُمْ (তোমরা সবাই সহায়তা করেছ)

تُسَاعِدُ (তুমি সহায়তা করো/করবে)

تُسَاعِدَانِ (তোমরা দুজন সহায়তা করো/করবে)

تُسَاعِدُوْنَ (তোমরা সবাই সহায়তা করো/করবে)

سَاعَدْتِ (তুমি (স্ত্রী) সহায়তা করেছ)

سَاعَدْتُمَا (তোমরা দুজন (স্ত্রী) সহায়তা করেছ)

سَاعَدْتُنَّ (তোমরা সবাই (স্ত্রী) সহায়তা করেছ)

تُسَاعِدِيْنَ (তুমি (স্ত্রী) সহায়তা করো/করবে)

تُسَاعِدَانِ (তোমরা দুজন (স্ত্রী) সহায়তা করো/করবে)

تُسَاعِدْنَ (তোমরা সবাই (স্ত্রী) সহায়তা করো/করবে)

سَاعَدْتُ (আমি সহায়তা করেছি)

سَاعَدْنَا (আমরা সহায়তা করেছি)

سَاعَدْنَا (আমরা সহায়তা করেছি)

أُسَاعِدُ (আমি সহায়তা করি/করবো)

نُسَاعِدُ (আমরা সহায়তা করি/করবো)

نُسَاعِدُ (আমরা সহায়তা করি/করবো)

لا تُسَاعِدِيْ (তুমি (স্ত্রী) সহায়তা করো না)

سَاعِدِيْ (তুমি (স্ত্রী) সহায়তা করো)

لا تُسَاعِدْ (তুমি সহায়তা করো না)

سَاعِدْ (তুমি সহায়তা করো)

لا تُسَاعِدَا (তোমরা দুজন সহায়তা করো না)

سَاعِدَا (তোমরা দুজন সহায়তা করো)

لا تُسَاعِدَا (তোমরা দুজন (স্ত্রী) সহায়তা করো না)

سَاعِدَا (তোমরা দুজন (স্ত্রী) সহায়তা করো)

لا تُسَاعِدْنَ (তোমরা সবাই (স্ত্রী) সহায়তা করো না)

سَاعِدْنَ (তোমরা সবাই (স্ত্রী) সহায়তা করো)

لا تُسَاعِدُوْا (তোমরা সবাই সহায়তা করো না)

سَاعِدُوْا (তোমরা সবাই সহায়তা করো)


একই নিয়মে নীচের مصدر (মাসদার) গুলোর থেকে الفعل (ফে’ল) বানাও আর তোমাকে এ باب (বাব) ভালোভাবে মুখস্থ করতে হবে আর ভালোভাবে বুঝে

রাখো যে, এর مصدر (মাসদার) কেমন হয় আর এর ماض (মাযি) ومضارع (মুদারে’) কেমন হয়, এ নিয়ম অনুযায়ী কোনো مصدر (মাসদার)

বা فعل (ফে’ল) দেখো তাহলে বুঝে নিবে যে, এটা এ باب (বাব)

থেকেই তৈরী হবে।

জিহাদ করা (المجاهدة)

المجاهدة (জিহাদ করা)

পরামর্শ দেওয়া (المشاورة)

المشاورة (পরামর্শ দেওয়া)

হিজরত করা (المهاجرة)

المهاجرة (হিজরত করা)

ঝগড়া করা (المجادلة)

المجادلة (ঝগড়া করা)

সফর করা (المسافرة)

المسافرة (সফর করা)

লড়াই করা (المقاتلة)

المقاتلة (লড়াই করা)

هَاجَرَ رَسُولُ اللّٰه (صلى اللّٰه عليه وسلم) مِنْ مَكَّةَ إِلَى الْمَدِينَةِ الْمُنَوَّرَةِ وَهَاجَرَ مَعَهُ أَبُو بَكْرٍ رَضِيَ اللّٰهُ عَنْهُ (রাসূলুল্লাহ (সাঃ) মক্কা থেকে মদীনা মুনাওয়ারাতে হিজরত করেছেন এবং তাঁর সাথে আবু বকর (রাঃ) ও হিজরত করেছেন)— أَيُّهَا الْمُسْلِمُ! هَاجِرْ مِنْ أَرْضِ الْكُفْرِ إِلَى أَرْضِ الْإِيمَانِ (হে মুসলিম! কুফরের ভূমি থেকে ঈমানের ভূমিতে হিজরত করো)— أَيُّهَا الشَّابُّ الْمُسْلِمُ! لِمَ لَا تُقَاتِلُ فِي سَبِيلِ اللّٰه؟ قَاتِلْ فِي سَبِيلِ اللّٰه لِتَدْخُلَ الْجَنَّةَ (হে মুসলিম যুবক! তুমি আল্লাহর পথে কেন লড়াই করো না? আল্লাহর পথে লড়াই করো যেন তুমি জান্নাতে প্রবেশ করতে পারো)— جَاهِدْ فِي سَبِيلِ اللّٰه بِنَفْسِكَ وَمَالِكَ، فَإِنَّ الْجِهَادَ طَرِيقُ الْجَنَّةِ (আল্লাহর পথে তোমার জান ও মাল দিয়ে জিহাদ করো, কারণ জিহাদ জান্নাতের পথ)— سَافَرَ أَبُو مَاجِدٍ إِلَى الْعَاصِمَةِ، هُوَ يُرِيدُ أَنْ يَعُودَ بَعْدَ أسْبُوعٍ (মাজেদের বাবা রাজধানীতে সফর করলেন, তিনি এক সপ্তাহ পর ফিরতে চান)— عَادَ الْمُسَافِرُ إِلَى وَطَنِهِ بَعْدَ سَنَةٍ، أَيُّهَا الْوَلَدُ! لَا تَعُدْ إِلَى هَذَا الْعَمَلِ أَبَدًا (মুসাফির এক বছর পর তার দেশে ফিরে এল, হে ছেলে! তুমি এই কাজের দিকে আর কখনো ফিরো না)— يَا رَاشِدُ! أرِيدُ أَنْ أسَاعِدَكَ فِي هَذَا الْأَمْرِ (হে রাশেদ! আমি এই বিষয়ে তোমাকে সহায়তা করতে চাই)— يَا صَدِيقِي! أَتُرِيدُ أَنْ تُسَافِرَ مَعِي إِلَى دِلْهِي؟ لَا تُسَافِرْ يَوْمَ الْجُمُعَةِ وَلَا تُسَافِرْ أَبَدًا بِلاَ رَفِيقٍ (হে আমার বন্ধু! তুমি কি আমার সাথে দিল্লি যেতে চাও? জুমার দিনে সফর করো না এবং কখনো কোনো সঙ্গী ছাড়া সফর করো না)— يَا أمَّ مَحْمُودٍ! مَتَى تُسَافِرِينَ مَعَ زَوْجِكِ إِلَى مَكَّةَ الْمُكَرَّمَةِ لِلْعُمْرَةِ؟ (হে মাহমুদের মা! তুমি কখন তোমার স্বামীর সাথে মক্কা মুকাররামায় ওমরাহর জন্য সফর করবে?)— تَعِبَ الْفَلَّاحُ مِنَ الْعَمَلِ فَاسْتَرَاحَ قَلِيلًا، ثُمَّ عَادَ إِلَى عَمَلِهِ مِنْ جَدِيدٍ (কৃষক কাজ করে ক্লান্ত হয়ে পড়ল তাই সে কিছুটা বিশ্রাম করল, তারপর আবার তার কাজে ফিরে গেল)— دَخَلَتْ بِنْتُ فَاطِمَةَ الْمَطْبَخَ لِتُسَاعِدَ أُمَّهَا فِي عَمَلِ الْمَطْبَخِ (ফাতেমার মেয়ে রান্নাঘরে প্রবেশ করল তার মাকে রান্নাঘরের কাজে সহায়তা করার জন্য)— هِيَ تُسَاعِدُ أُمَّهَا فِي عَمَلِ الْمَطْبَخِ كُلَّ يَوْمٍ (সে প্রতিদিন তার মাকে রান্নাঘরের কাজে সহায়তা করে)— كَانَ هَذَا الرَّجُلُ يُجَادِلُنِي (এই লোকটি আমার সাথে ঝগড়া করছিল)— أَيُّهَا الْوَلَدُ الطَّيِّبُ! لَا تُجَادِلْ أَحَدًا أَبَدًا (হে ভালো ছেলে! কখনো কারো সাথে ঝগড়া করো না)— الرَّجُلُ الصَّالِحُ يُطْعِمُ الْجَائِعَ وَيُسَاعِدُ الْمُحْتَاجَ وَلَا يُرِيدُ مِنْ أَحَدٍ جَزَاءً وَلَا شُكُورًا (সৎ লোক ক্ষুধার্তকে খাওয়ায় এবং অভাবীকে সহায়তা করে আর কারো কাছ থেকে কোনো প্রতিদান ও কৃতজ্ঞতা চায় না)— إِنِّي أرِيدُ أَنْ أهَاجِرَ إِلَى اللّٰه وَرَسُولِهِ (নিশ্চয় আমি আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের দিকে হিজরত করতে চাই)।


প্রশ্নের উত্তর দাও (أجب عن الأسئلة)

كيف يعود الإسلام إلى عظمته؟ (ইসলাম কীভাবে তার শ্রেষ্ঠত্বে ফিরে আসবে?)

بالجهاد في سبيل الله (আল্লাহর পথে জিহাদের মাধ্যমে)

ماذا يطلب من المسلم؟ (মুসলিম থেকে কী চাওয়া হয়?)

أن يجاهد بنفسه وماله (যেন সে তার জান ও মাল দিয়ে জিহাদ করে)

ماذا حدث عندما غاب زميل خالد؟ (খালিদের বন্ধু যখন অনুপস্থিত ছিল তখন কী ঘটল?)

ذهب خالد لزيارته ليعرف سبب غيابه (খালিদ তাকে দেখতে গেল তার অনুপস্থিতির কারণ জানার জন্য)

ماذا يحدث عندما تغيب الشمس في الليل؟ (রাতে সূর্য অনুপস্থিত থাকলে কী ঘটে?)

يغيب القمر في النهار (দিনে চাঁদ অনুপস্থিত থাকে)

متى زار الكاتب مصر؟ (লেখক কখন মিশর ভ্রমণ করেছিলেন?)

قبل سنة (এক বছর আগে)

ماذا يريد الكاتب أن يزور في رمضان؟ (লেখক রমজানে কী দেখতে চান?)

يريد أن يزور بيت الله في شهر رمضان (তিনি রমজান মাসে আল্লাহর ঘর দেখতে চান)

ماذا يفعل الرجل الصالح في يوم الجمعة؟ (সৎ লোক জুমার দিনে কী করে?)

يذهب إلى المقبرة ويزور القبور (সে কবরস্থানে যায় এবং কবরগুলো যিয়ারত করে)

ماذا يحدث عند زيارة القبور؟ (কবর যিয়ারত করলে কী হয়?)

يزيد الإيمان وتلين القلوب (ঈমান বৃদ্ধি পায় এবং অন্তর নরম হয়)

ماذا كان يحدث للحديد في يد النبي داود؟ (নবী দাউদ (আঃ)-এর হাতে লোহা কী হতো?)

كان الحديد يلين في يده (লোহা তার হাতে নরম হয়ে যেত)


খালিদ ও আবিদ শাক-সবজি নিয়ে কথা বলছে (خالد و عابد يتحدثان عن الخضراوات)

خالد: مرحبا يا عابد! كيف حالك؟ (আবিদ! কেমন আছো?)

عابد: أهلا يا خالد! أنا بخير، وأنت؟ (খালিদ! আমি ভালো আছি, আর তুমি?)

خالد: أنا بخير أيضًا. هل تحب الخضراوات؟ (আমিও ভালো আছি। তুমি কি শাক-সবজি পছন্দ করো?)

عابد: نعم، الخضراوات صحية ومفيدة (হ্যাঁ, শাক-সবজি স্বাস্থ্যকর এবং উপকারী)।

خالد: وهي تفيد العينين والجسم (আর এটি চোখ ও শরীরের জন্য উপকারী)।

عابد: من أين نحصل على الخضراوات؟ (আমরা কোথা থেকে শাক-সবজি পাই?)

خالد: يزرعها الفلاحون في الحقول والبساتين (কৃষকরা এটি মাঠে এবং বাগানে চাষ করে)।

عابد: أية خضرة تفضلها؟ (তুমি কোন শাক-সবজি পছন্দ করো?)

خالد: أحب الجزر (আমি গাজর পছন্দ করি)।

عابد: وأنا أفضل الطماطم، لأنها لذيذة ومفيدة وهل الخضراوات مفيدة في الأمراض؟ (আর আমি টমেটো পছন্দ করি, কারণ এটি সুস্বাদু এবং উপকারী। আর শাক-সবজি কি রোগের জন্য উপকারী?)

خالد: نعم، الخضراوات مفيدة في الأمراض (হ্যাঁ, শাক-সবজি রোগের জন্য উপকারী)।

عابد: إذًا، يجب أن نأكل الخضراوات كل يوم (তাহলে, আমাদের প্রতিদিন শাক-সবজি খাওয়া উচিত)।

خالد: نعم، فهي نعمة من الله (হ্যাঁ, কারণ এটি আল্লাহর একটি নেয়ামত)।

عابد: إلى اللقاء يا خالد (বিদায় হে খালিদ)।

خالد: مع السلامة يا عابد (আবিদ! আল্লাহর রহমতে বিদায়)।

খালিদ ও আবিদ খাবার নিয়ে কথা বলছে (خالد وعابد يتحدثان عن الطعام)

خالد: مرحبا يا عابد! كيف حالك؟ (আবিদ! কেমন আছো?)

عابد: أهلا يا خالد! أنا بخير، وأنت؟ (খালিদ! আমি ভালো আছি, আর তুমি?)

খالد: أنا بخير أيضًا. ماذا أكلت اليوم؟ (আমিও ভালো আছি। আজ তুমি কী খেয়েছ?)

عابد: أكلت الأرز واللحم. وأنت؟ (আমি ভাত ও গোশত খেয়েছি। আর তুমি?)

خالد: أكلت الخبز وشربت الشاي (আমি রুটি খেয়েছি এবং চা পান করেছি)।

عابد: وأنا أحب الفاكهة والسمك (আর আমি ফল ও মাছ পছন্দ করি)।

খالد: ماذا نشرب مع الطعام؟ (আমরা খাবারের সাথে কী পান করি?)

عابد: نشرب الماء والعصير أو اللبن (আমরা পানি, জুস অথবা দুধ পান করি)।

খالد: وبعض الناس يشربون الشاي أو القهوة (আর কিছু মানুষ চা অথবা কফি পান করে)।

عابد: هل يجب أن نأكل الطعام؟ (আমাদের কি খাবার খাওয়া উচিত?)

খالد: نعم، يجب أن نأكل في الصباح والظهر والمساء (হ্যাঁ, আমাদের সকালে, দুপুরে এবং সন্ধ্যায় খাওয়া উচিত)।

عابد: ويجب أن نقول “بسم الله” قبل الأكل (আর খাবারের আগে আমাদের “বিসমিল্লাহ” বলা উচিত)।

খالد: وبعد الأكل نقول “الحمد لله” (আর খাবারের পর আমরা “আলহামদুলিল্লাহ” বলি)।

عابد: الطعام نعمة من الله، ويجب أن نشكره عليها (খাবার আল্লাহর একটি নেয়ামত, আর আমাদের তার জন্য তার কৃতজ্ঞতা আদায় করা উচিত)।

خالد: إلى اللقاء يا عابد (বিদায় হে আবিদ)।

عابد: مع السلامة يا خالد (খালিদ! আল্লাহর রহমতে বিদায়)।


উপরের আলোকে ছবি দেখে কথোপকথন করো

(ছবিতে কথোপকথনের জন্য নির্ধারিত কোন বস্তু বা বিষয়বস্তু নেই, তাই শুধুমাত্র আরবি ভাষায় সাধারণ কথোপকথন দেওয়া হল)

(يُفترض هنا وجود صورة، وعليه يكون الحوار كالتالي)

أنا: السلام عليكم ورحمة الله. (আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক)

أخي: وعليكم السلام ورحمة الله. (আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক)

أنا: كيف حالك اليوم؟ (আজ কেমন আছেন?)

أخي: الحمد لله، أنا بخير. (আল্লাহর শুকর, আমি ভালো আছি)


আরবি বাক্য বিশ্লেষণ (تحليل الجملة العربية)

أريد أن أستشيرك في هذا الأمر (আমি এই বিষয়ে তোমার সাথে পরামর্শ করতে চাই)।

أريد (উরিদু) – فعل (ফে’ল)

فاعل – (ফেয়েলের মধ্যে উহ্য আছে) أنا (আনা)

فعل + فاعل (ফে’ল + ফায়েল) = جملة فعلية (জুমলা ফে’লিয়্যাহ)

أن (আন) – حرف المصدر (হারফুল মাসদার)

أستشير (আসতাশিরু) – فعل (ফে’ল)

فاعل – (ফেয়েলের মধ্যে উহ্য আছে) أنا (আনা)

ك (কাফ) – مفعول به (মাফ’উল বিহি)

في (ফি) – حرف الجر (হারফ আল-জার)

هذا (হাযা) – اسم الإشارة (ইসমুল ইশারা)

الأمر (আল-আমর) – مشار إليه (মুশার ইলাইহি)

اسم الإشارة + مشار إليه (ইসমুল ইশারা + মুশার ইলাইহি) = مجرور (মাজরুর)

حرف الجر + مجرور (হারফ আল-জার + মাজরুর) = متعلق (মুতা’আল্লিক)

فعل + فاعل + مفعول به + متعلق (ফে’ল + ফায়েল + মাফ’উল বিহি + মুতা’আল্লিক) = جملة فعلية (জুমলা ফে’লিয়্যাহ)

হয়ে أن (আন) দ্বারা مصدر (মাসদার) হয়ে أريد (উরিদু)-এর জন্য مفعول به (মাফ’উল বিহি) হয়েছে।

তুমি নীচের বাক্যের তারকিব (ব্যাকরণ বিশ্লেষণ) করো:

الرَّجُلُ الصَّالِحُ يُطْعِمُ الْجَائِعَ وَيُسَاعِدُ الْمُحْتَاجَ وَلَا يُرِيدُ مِنْ أَحَدٍ جَزَاءً وَلَا شُكُورًا


হোমওয়ার্ক (الواجب المنزلي)

📝 01. প্রশ্নের উত্তর দাও:

١/ بمن تستعين في مصيبتك؟ (তোমার বিপদে তুমি কার কাছে সাহায্য চাও?)

٢/ لم جلس العامل الكسول تحت الشجرة؟ (অলস শ্রমিক কেন গাছের নিচে বসল?)

٣/ ماذا قال راشد لولده؟ (রাশেদ তার ছেলেকে কী বলল?)

٤/ كم عمرك؟ (তোমার বয়স কত?)

٥/ إلى أي حد بلغت؟ (তুমি কতদূর পৌঁছেছ?)

📝 02. ভুল সংশোধন করো:

١/ ما حضر إلا راشدا

٢/ عندي أربع كتب

٣/ ليس فاطمة ذكية

٤/ قلت راشدا

٥/ أذنتك بالخروج

📝 03. পরস্পর শব্দ মিলিয়ে বাক্য বানাও:

١/ بلا، كراسة، لماذا، حضرت (তুমি কেন খাতা ছাড়া এসেছ?)

٢/ إلا، ما فشل، كسلان (অলস ছাড়া কেউ ব্যর্থ হয়নি)

٣/ قاتلت، الأعداء (আমি শত্রুদের সাথে যুদ্ধ করলাম)

٤/ لم يحضر، معلم، إلا (শিক্ষক ছাড়া কেউ উপস্থিত হয়নি)

٥/ على، الطاولة، تركت، الكتاب (আমি বইটি টেবিলের উপর রেখেছি)

📝 04. শূন্য স্থান পূরণ করো:

١/ …إلا فاطمة (ফাতেমা ছাড়া…)

٢/ …بلا مرق (…ঝোল ছাড়া)

٣/ …إلا ولده (…তার ছেলে ছাড়া)

٤/ قطع…… (সে কেটে ফেলল…)

٥/ إن تنجح…… (যদি তুমি সফল হও…)

📝 05. আরবির বাংলা করো এবং হরকত দাও:

طلبت من خالد أن يحضر ولكنه ما استطاع أن يحضر فلذلك أريد أن أذهب إليه للزيارة لأنه مرض شديدا. مات قلب هذا الرجل بغفلته عن ذكر الله. يا راشد! إن أخاك بشيرا في مشكلة مالية فأعن أخاك وأخرجه من مشكلته المالية. تريد حكومة البلد الظالمة أن تخرج هذا العالم الصالح، لأنه يمنع الحكومة من ظلمها. دعاء المظلوم ينزل على الظالم غضب الله. دعاء هذا العبد الصالح أنزل علينا رحمة الله – لعل عند معلم هذه المدرسة خارطة جديدة – قد نفعني معلمي الكريم بعلمه وعمله وأنا أريد أن أنفع الناس بعلمي وعملي

(আমি খালিদকে আসতে বললাম কিন্তু সে আসতে পারল না তাই আমি তাকে দেখতে যেতে চাই কারণ সে খুব অসুস্থ। এই লোকটির অন্তর আল্লাহর যিকির থেকে উদাসীনতার কারণে মরে গেছে। হে রাশেদ! তোমার ভাই বশির আর্থিক সমস্যায় আছে তাই তোমার ভাইকে সাহায্য করো এবং তাকে তার আর্থিক সমস্যা থেকে বের করে নিয়ে আসো। দেশের জালিম সরকার এই সৎ আলেমকে বের করে দিতে চায়, কারণ তিনি সরকারকে তাদের জুলুম থেকে বাধা দেন। মাজলুমের দু’আ জালিমের উপর আল্লাহর গজব নাযিল করে। এই সৎ বান্দার দু’আ আমাদের উপর আল্লাহর রহমত নাযিল করেছে – সম্ভবত এই মাদ্রাসার শিক্ষকের কাছে একটি নতুন মানচিত্র আছে – আমার সম্মানিত শিক্ষক তার জ্ঞান ও কাজ দিয়ে আমাকে উপকৃত করেছেন এবং আমিও আমার জ্ঞান ও কাজ দিয়ে মানুষকে উপকৃত করতে চাই।)

📝06. বাংলার আরবি করো:

হে লোক,তুমি দেয়ালের আয়নার দিকে তাকাও তোমার চেহারার সৌন্দর্য জানার জন্য আর তোমার হৃদয়ের আয়নার দিকে তাকাও তোমার প্রতিপালকের সৌন্দর্য জানার জন্য। হে ধনী মহিলা, আপনি কি এই মিসকীন মহিলাকে সহায়তা করতে চান তাহলে তাকে একটি সেলাইমেশিন দ্বারা সহায়তা করুন। নিঃসন্দেহে এর দ্বারা আপনি তাকে দারিদ্র্যের অভিশাপ থেকে উদ্ধার করবেন। অবশ্যই আল্লাহ ইজরাইলের উপর মৃত্যু ও ধ্বংস নাযিল করবেন. হে যালেম, আমি মৃত্যুবরণ করবো কিন্তু তোমার কারণে আমার ঈমান ছাড়বো না।

يا رجل، انظر إلى مرآة الجدار لتعرف جمال وجهك، وانظر إلى مرآة قلبك لتعرف جمال ربك. يا أيتها المرأة الغنية، هل تريدين أن تساعدي هذه المرأة المسكينة؟ إذاً ساعديها بآلة خياطة، وبذلك ستنقذينها من لعنة الفقر. حتماً سينزل الله الموت والدمار على إسرائيل. أيها الظالم، سأموت ولكن لن أترك إيماني بسببك.


📝07. খাবার সম্পর্কে কমপক্ষে ৩০টি বাক্যের আরবি প্রবন্ধ লেখো

তোমার প্রিয় খাবার কী এবং কেন এটি তোমার প্রিয়? (ما هو طعامك المفضل ولماذا هو المفضل لديك؟)

তুমি কখন কখন খাবার খাও? (متى تأكل الطعام؟)

খাবার কীভাবে আমাদের শরীরে শক্তি যোগায়? (كيف يمدنا الطعام بالطاقة في أجسادنا؟)

খাবার খাওয়ার আগে ও পরে কী কী করা উচিত? (ماذا يجب أن نفعل قبل وبعد الأكل؟)

তোমার মা তোমার জন্য কোন খাবারটি রান্না করতে পারেন? (ما الطعام الذي يمكن أن تطبخه لك أمك؟)

একজন মুসলিম হিসাবে হালাল খাবার কেন খাওয়া উচিত? (لماذا يجب على المسلم أن يأكل الطعام الحلال؟)

তুমি কি ফল ও সবজি খেতে পছন্দ করো? (هل تحب أكل الفواكه والخضراوات؟)

খাবার অপচয় করা কেন খারাপ? (لماذا يعتبر هدر الطعام أمراً سيئاً؟)

তোমার দেশের বিখ্যাত কিছু খাবারের নাম লেখো। (اكتب أسماء بعض الأطعمة المشهورة في بلدك)

তুমি কি রান্না করতে জানো? তোমার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করো। (هل تعرف كيف تطبخ؟ صف تجربتك)

مقالة عن الطعام

الطعام هو نعمة كبيرة من الله تعالى. طعامي المفضل هو الأرز مع الدجاج، لأنه لذيذ ومغذٍ في نفس الوقت. آكل الطعام ثلاث مرات في اليوم: في الصباح، وفي الظهر، وفي المساء. الطعام يمدنا بالطاقة التي نحتاجها للقيام بأعمالنا اليومية. قبل الأكل، يجب أن نغسل أيدينا ونقول “بسم الله”. بعد الأكل، نقول “الحمد لله” ونغسل فمنا ويدينا. أمي تطبخ لي طعاماً لذيذاً، وخاصة المنسف، وهو طعام أردني مشهور.

بصفتي مسلماً، يجب علي أن آكل الطعام الحلال فقط، لأن الله أمرنا بذلك. أحب أكل الفواكه والخضراوات كثيراً، فهي صحية جداً. هدر الطعام أمر سيئ لأن هناك الكثير من الفقراء الذين لا يجدون ما يأكلونه. بعض الأطعمة المشهورة في بلدي هي الكبسة والمندي والمعمول. أنا لا أعرف كيف أطبخ جيداً، لكنني أتعلم. تجربتي في المطبخ كانت مضحكة، حاولت مرة أن أطبخ الأرز لكنه احترق.

الطعام ليس فقط للبقاء على قيد الحياة، بل هو أيضاً وسيلة للتواصل مع العائلة والأصدقاء. عند تناول الطعام معاً، نشعر بالمحبة والسعادة. يجب أن نأكل باعتدال ولا نكثر من الطعام. أحياناً أشارك في إعداد الطعام مع أمي، وهذا يعلمني الصبر والعمل الجماعي. الطعام الجيد يؤدي إلى جسم سليم وعقل سليم. علينا أن نشكر الله دائماً على كل ما يرزقنا من طعام.


📝08. উপরের প্রশ্নগুলো থেকে ধারণা নিয়ে খাবার সম্পর্কে ২০ বাক্যের আরবি কথোপকথন লেখো

حوار عن الطعام

أحمد: السلام عليكم يا محمد. (আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক, হে মুহাম্মদ।)

محمد: وعليكم السلام يا أحمد. كيف حالك؟ (আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক, হে আহমদ। কেমন আছেন?)

أحمد: أنا بخير. ما هو طعامك المفضل؟ (আমি ভালো আছি। তোমার প্রিয় খাবার কী?)

محمد: طعامي المفضل هو الكبسة. (আমার প্রিয় খাবার হচ্ছে কাবসা।)

أحمد: ولماذا تحبه؟ (আর কেন তা তোমার প্রিয়?)

محمد: لأنه لذيذ وشهي. (কারণ এটি সুস্বাদু এবং মুখরোচক।)

أحمد: هل تحب أكل الفواكه والخضراوات؟ (তুমি কি ফল ও সবজি খেতে পছন্দ করো?)

محمد: نعم، أحبها كثيراً لأنها مفيدة. (হ্যাঁ, আমি তা খুব পছন্দ করি কারণ তা উপকারী।)

أحمد: كم مرة تأكل في اليوم؟ (তুমি দিনে কতবার খাও?)

محمد: آكل ثلاث مرات. (আমি তিনবার খাই।)

أحمد: ماذا تقول قبل الأكل؟ (খাবারের আগে কী বলো?)

محمد: أقول “بسم الله” قبل الأكل. (আমি খাবারের আগে “বিসমিল্লাহ” বলি।)

أحمد: وماذا عن بعد الأكل؟ (আর খাবারের পর?)

محمد: أقول “الحمد لله”. (আমি “আলহামদুলিল্লাহ” বলি।)

أحمد: هل تعرف كيف تطبخ؟ (তুমি কি রান্না করতে জানো?)

محمد: لا، لا أعرف جيداً. (না, আমি ভালোভাবে জানি না।)

أحمد: هل تأكل الطعام الحلال؟ (তুমি কি হালাল খাবার খাও?)

محمد: نعم، يجب أن نأكل الطعام الحلال. (হ্যাঁ, আমাদের হালাল খাবার খাওয়া উচিত।)

أحمد: هل الطعام نعمة؟ (খাবার কি একটি নেয়ামত?)

محمد: نعم، هو نعمة من الله. (হ্যাঁ, তা আল্লাহর একটি নেয়ামত।)

أحمد: يجب أن نشكر الله على هذه النعمة. (এই নেয়ামতের জন্য আমাদের আল্লাহর শুকর করা উচিত।)